টরেন্টো শহর থেকে প্রায় ১০০ কিঃমিঃ দূরে। ১১০ কিঃমিঃ বেগে ড্রাইভ করে পোঁছায় আমরা সিবাল্ড পয়েন্টে। সেইদিন রবিবার ছিল, রাস্তা নীরব থাকার কারনে আরো ভাল লেগেছিল। বলতে গেলে পুরোপুরি গ্রাম। যদিও আমাদের দেশের গ্রামের চেয়ে এরা খুবি মডার্ন।
এই দেশের কৃষকেরা প্ররিশ্রম করে তাই অনেক টাকা অনেক সমাদর এদের। সমাজে অনেক দাম। আমাদের দেশের মত নই। যেখানে কৃষক কে মানুষ বলে গন্য করেনা। হাস্যকর বটে। এই দেশের কৃ্ষকদের আছে বিশাল আকারের দালান, দামি দামি গাড়ি, বড় বড় বোট আর কত কি। তবে এখানে গ্রামের ভাব বোঝা যাই শুধু মাত্র গরু, সবুজ ক্ষেত, ভুট্টার চাষ, মুর্গীর ফার্ম।
সূর্যের কিরনের কারনে ঝিক ঝিক করছে সর্নালী ঘাস গুলো। যদিও পরে আবিস্কার করি ওগুলো ঘাস নই। ভুট্টা তুলে ফেলার পর ক্ষেতে যা থাকে অবশিষ্ট তা হয়ে যাই সর্নালী, ঠান্ডা আবহাওয়ার কারনে।
সিবাল্ড পয়েন্টে আমরা নেমে পরি একটা লেকের পাশে। ঠান্ডা শির শির বাতাস। কাঁপাকাঁপি থামেনা আমার। ভাগ্য ভালো গরম গরম কফি ছিল হাতে। লম্বা আলখাল্লা সাইযের জুম্বা পরেছিলাম তারপরও রেহাই পেলাম না। যদিও কিছুক্ষন পর আমার শরীর সেই পরিবেশে আসক্ত হয়ে গিয়েছিল। দারুন লাগছিল সব। অনেকদিন পর সূর্য অস্ত দেখলাম। ক্যানাডায় এত সুন্দর সূর্য অস্ত দেখিনি। যদিও লেক এর উপর সূর্য অস্ত হয়নি, দিক এর কারনে। ফ্লোরিডায় সূর্য অস্ত যাওয়া দেখার মজায় আলাদা। কি শান্তি এক্তা আমেজ থাকে। সূর্য অস্ত তার সাথে ঢেউ এর খেলা। আহ!!।
তবে বসন্তের ছবি তোলা থেকে, পিকনিক, রোমান্টিক, সব কিছুর জন্য মোনোরম এক্তি জায়গা। এক এক সময় এক এক রকম রুপ ধারন করে। গরমের সময় আসলে অনেক কিছু করা যেত, যেমন, হাইকিং, ফিশিং, সাইকেলিং, এবং আর অনেক আনন্দ। বরফের সময় কেমন তা দেখা দরকার...হাহাহা যি না আমি আর এই ঠান্ডায় যাচ্ছিনা। এই সময় কোন গাছে পাতা নেই। সবটি পাতাহীন। সুর্যের আলো যখন এই পাতাহীন গাছের উপর পরছিল মনে হচ্ছিল, গাছ বলছে নাহ! প্রান আছে এখনো সুর্য মামার তাপ চাই পাতা ফিরে আনতে হবে চার মাস পরে।
এই দেশের কৃষকেরা প্ররিশ্রম করে তাই অনেক টাকা অনেক সমাদর এদের। সমাজে অনেক দাম। আমাদের দেশের মত নই। যেখানে কৃষক কে মানুষ বলে গন্য করেনা। হাস্যকর বটে। এই দেশের কৃ্ষকদের আছে বিশাল আকারের দালান, দামি দামি গাড়ি, বড় বড় বোট আর কত কি। তবে এখানে গ্রামের ভাব বোঝা যাই শুধু মাত্র গরু, সবুজ ক্ষেত, ভুট্টার চাষ, মুর্গীর ফার্ম।
সূর্যের কিরনের কারনে ঝিক ঝিক করছে সর্নালী ঘাস গুলো। যদিও পরে আবিস্কার করি ওগুলো ঘাস নই। ভুট্টা তুলে ফেলার পর ক্ষেতে যা থাকে অবশিষ্ট তা হয়ে যাই সর্নালী, ঠান্ডা আবহাওয়ার কারনে।
সিবাল্ড পয়েন্টে আমরা নেমে পরি একটা লেকের পাশে। ঠান্ডা শির শির বাতাস। কাঁপাকাঁপি থামেনা আমার। ভাগ্য ভালো গরম গরম কফি ছিল হাতে। লম্বা আলখাল্লা সাইযের জুম্বা পরেছিলাম তারপরও রেহাই পেলাম না। যদিও কিছুক্ষন পর আমার শরীর সেই পরিবেশে আসক্ত হয়ে গিয়েছিল। দারুন লাগছিল সব। অনেকদিন পর সূর্য অস্ত দেখলাম। ক্যানাডায় এত সুন্দর সূর্য অস্ত দেখিনি। যদিও লেক এর উপর সূর্য অস্ত হয়নি, দিক এর কারনে। ফ্লোরিডায় সূর্য অস্ত যাওয়া দেখার মজায় আলাদা। কি শান্তি এক্তা আমেজ থাকে। সূর্য অস্ত তার সাথে ঢেউ এর খেলা। আহ!!।
তবে বসন্তের ছবি তোলা থেকে, পিকনিক, রোমান্টিক, সব কিছুর জন্য মোনোরম এক্তি জায়গা। এক এক সময় এক এক রকম রুপ ধারন করে। গরমের সময় আসলে অনেক কিছু করা যেত, যেমন, হাইকিং, ফিশিং, সাইকেলিং, এবং আর অনেক আনন্দ। বরফের সময় কেমন তা দেখা দরকার...হাহাহা যি না আমি আর এই ঠান্ডায় যাচ্ছিনা। এই সময় কোন গাছে পাতা নেই। সবটি পাতাহীন। সুর্যের আলো যখন এই পাতাহীন গাছের উপর পরছিল মনে হচ্ছিল, গাছ বলছে নাহ! প্রান আছে এখনো সুর্য মামার তাপ চাই পাতা ফিরে আনতে হবে চার মাস পরে।
ক্যামরায় বন্দি করেছিলাম কিছুটা অংশ সিবাল্ড পয়েন্টের সন্ধ্যা।
No comments:
Post a Comment
নিজের মতামত প্রকাশ করলে ভাল লাগবে। ধন্যবাদ!