Thursday, December 31, 2009

HaaPPyy New Yeaaar 2010!!

http://3.bp.blogspot.com/_oNYXh2Nze5A/SVRR7lIOrJI/AAAAAAAAAds/N-imtxRoeS0/s400/new65v.jpg

“Another fresh new year is here . . .
Another year to live!T
o banish worry, doubt, and fear,
To love and laugh and give!

This bright new year is given me
To live each day with zest . . .
To daily grow and try to be
My highest and my best!

I have the opportunity
Once more to right some wrongs,
To pray for peace, to plant a tree,
And sing more joyful songs!”

Too all my Friends and Family....Happy New Year!!

Thursday, December 24, 2009

বরফের সময় শুরু...

হুরহুর করে বরফ পড়ছে। এই যেন প্রকৃতির অন্য আর একটি আনন্দের দেশে চলে এলাম। যদিও এখনো একটু ভয়ে আছি। দেখা যাক কি হয়। তুষার পড়ার অন্নরকম আনন্দ অনুভব করতে পারলাম। কম্বলের মত মোটা একটি জেকেট পরেছি, মাথাই হুডি দেয়া অবস্থায় যখন তুষার পড়ছে ঝীরঝীর শব্দ শুনতে পাই। হাহাহাহা আমি হাত মোজা খুলে অনুভব করি। ছবি তুলতে খুব ইচ্ছে করছে কিন্তু আমার ক্যামরা এখন ফ্লোরিডায়।

http://dcpages.com/gallery/d/99604-3/Cherry_Blossom_Flurries_on_Tidal_Basin.jpg
তুষারপাত পড়ার মধ্যে আবার অনেক ধরন আছে। ঠিক যেমন ঝুমবৃষ্টি, রীমঝীম বৃষ্টি...তেমনি উপরের ছবিতে পড়া তুষার কে বলে "flurries" শুনে অদ্ভুত লাগল। হাহাহাহা এর বাংলা খুজে বের করতে হবে আমাকে। কেউ যদি জেনে থাক তাহলে আমাকে জানাও দয়া করে। আবারো নতুন সংবাদ এবং অনুভুতি প্রকাশ করা হবে যখন দেখব আসল তুষারপাত।

Wednesday, December 23, 2009

Amazing flying fish!

A crew member onboard a japanese ferry has shot a 45-second-long video of a flying fish in the air. It's thought a be a record.

Tuesday, December 22, 2009

Avatar - এভাটার

১৯৯৭ সালের সেই টাইটানিক কে দেখেনি? এরপর "ক্যামরনের" আর কোন ছবি বের হয়নি। এই পরিচালকের ছবি দেখার জন্য অনেক অপেক্ষায় ছিলাম। এত বছর পর ক্যামরনের ছবি দেখার শোভাগ্য হবে। "এভাটার" এতদিন ধরে বিভিন্ন ফোরামে এভাটার যুক্ত করতাম, আর এখন সেই নামে ছবি দেখা যাবে। যদিও ছবিটি সায়েন্স ফিকসন, টাইটানিক থেক সম্পুর্ন ভিন্ন ধর্মের। শুধুমাত্র IMAX 3D এফেক্ত দেখার জন্য দেখবো।

অধীর আগ্রহের পর সময় আসে IMAX 3D দেখার। কিন্তু সেই অপেক্ষা যেন আর বেড়ে যাই। টিকেট পাওয়াই যাচ্ছেনা। ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ডিসেম্বরের ১৮ তারিখ। সেইদিন টরেন্টো শহরের সব কটা IMAX 3D টিকেট বিক্রি হয়ে যাই। তিনদিনে ছবিটি বক্স অফিসে ৳ ৭৭,০২৫,৪৮১ অর্জন করেছে। যাইহোক, তিনদিন অপেক্ষা করে অগ্রীম টিকেট কিনতে হল অনলাইন থেকে। তাও থিয়েটারে লাইন ধরতে হবে টিকেট মেসিন থেকে তুলে নেয়ার জন্য। অন্তত আধা ঘন্টা অপেক্ষা করার পর টিকেট মিলে। ধরেই নিলাম সিট পেছনে পাওয়া যাবেনা। ঠিক তাই হলো। দুটো সিট পাওয়া যাই, তবে একটা সামনে এক্তা পেছনে। হুম, কি আর করা, দুজন দু' সিটে বসে পরি।

http://static.reelmovienews.com/images/gallery/avatar-movie-poster.jpg

এভাটার, তেমন আহামরি কিছু মনে হলোনা। শুধু শুধু ছবিটা থিয়েটারে দেখলাম তাও আবার এত পয়সা এবং সময় অপচয় করে। কোন ভিন্ন রকমের IMAX 3D এফেক্ত দেখলাম না। যেভাবে বর্ণনা করেছিল, তার একগুন ও দেখলাম না। বরং ২০০৯ সালের "Christmas Carol" "2012" ছবিতে বেশি এফেক্ত ব্যাবহার করেছিল। খুবি আহত হলাম।

এভাটারে, সেই হলিউডের পুরানো বিষয়। রোবোট, যদিও এভাটারে রোবোট নামে দেখানো হয়নি। এখানে নতুন নাম করন করেছে, Na'vi। অন্যান্য রোবোটিক ছবির মত যেমন, Star Wars, Irobot, Terminator প্রমুখ। এখানেও একি ভাবে "নাভি"(Na'vi)-দের সাথে যুদ্ধ হয় মানুষ এবং কিছু রোবোটের সাথে, পৃথিবীকে বাঁচানোর জন্য যাহাকে ধংস করছে মানুষ যাতি। পুরো ছবি কম্পিউটারাইজড, মনে হচ্ছিল এনিমেসন করা কিছু দেখছিলাম। পুরো ছবিতে একটা জিনিষ ভালো লেগেছে তা হচ্ছে প্রকৃতির প্রতি অগাত ভালোবাসা "নাভিদের"। এই ভালোবাসা মানুষের থাকলে হয়ত এই কাল দেখতে হতনা। ক্যামরন কি তার ছবিতে এই মেসেজ দিতে চাইছে?

বর্তমানে দেখা যাচ্ছে হলিউড আর টপিক পাচ্ছেনা ছবি নির্মানের জন্য। একমাত্র, রোবোট, টেররিস্ট, আর পৃথিবী ধংস মুলক ছাড়া। ঘুরে ফিরে এই তিনটা টপিকে মগ্ন। এত টাকা খরচ করে ছবি যখন নির্মান হচ্ছে এইসব এর উপরে তাহলে ভালোদিক ফুটিয়ে তোলা যাইনা, মানুষ দিয়ে?

Wednesday, December 09, 2009

বৃক্ষের কান্না - প্রথম আলো ডেস্ক

গাছেরা কি কাঁদতে জানে? করতে পারে গগণবিদারী আর্তনাদ? পারলেও সে কান্না আর আর্তনাদ আমাদের কাছে সরাসরি পৌঁছানোর কথা নয়। কিন্তু মনের চোখ দিয়ে দেখলে গাছেদের বোবাকান্না ঠিকই টের পাওয়া যায়। এই যেমন, ২ ডিসেম্বরের বিশাল বাংলা পাতার ছবিটা। ছিনতাই হয়ে গেছে ছায়াদায়িনী বৃক্ষের পুরোটা শরীর। গোড়ার কাটা অংশটা শুধু মুখ ব্যাদান করে আছে আকাশের পানে।



দেরিতে হলেও বাংলার মানুষ গাছের ‘মূল্য’ বুঝেছে। সে কারণেই গাছের ওপর এই অনাচার! গাছ কেটে নিয়ে পকেট ভারী করার প্রতিযোগিতা? মানুষের লোভের শিকার হয়ে নিজের লুট হয়ে যাওয়ার পরিণতি বোধ করি বহু আগেই মেনে নিয়েছে আমাদের বৃক্ষরাজি। কক্সবাজারে ঝাউবন নিধন, রাতারাতি গাছ কেটে নিয়ে যাওয়া কিংবা শত্রুতার বশে গাছ কেটে দেওয়া—এসব এখন আমাদের নিত্যদিনের চেনা খবর। তার পরও আচমকা ওই কাটা গাছের ছবিটা দেখে বুকটা বড় হু হু করে। দূর অনন্তের পানে তাকিয়ে গাছের গোড়াটা বুঝি প্রতিবাদী কোনো ভাস্কর্যের মতো নীরব বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। কিংবা হয়তো এই ছিন্ন শরীরটা নিয়েই সে যন্ত্রণায় দুমড়ে-মুচড়ে গিয়ে কাঁদে। স্বার্থলোভী লোলুপ মানুষগুলোর কানে সে কান্না কখনো পৌঁছায় না। আর পৌঁছে না বলেই মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ৩০টি সেগুনগাছ চুরির খবর আমাদের আর তেমন বিস্মিত করে না।
—ই. হো .চৌ

==========================================================

উপরের লিখাটি পড়ে খুবি মন খারাপ হলো। এমনিতে লিখালিখি হচ্ছে দেশ ডুবে যাবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে দেশ তলিয়ে যাবে। তার উপর এইসব নোংরামী। মানুষ আর মানুষ রইলনা। স্বার্থলোভী লোলুপ মানুষগুলোর কানে মানুষের কান্না পোঁছায় না, আর গাছের? কড়া আইনের ব্যাবস্থা নেয়া উচিত এদের বীরুদ্ধে। সেই হোক শত্রুতার কারনে অথবা পকেট ভারী করা মানুষ। দু'জনে-ই জনগনের এবং দেশের শত্রু। এদের শাস্তি দেয়া হোক। আর নতুন ভাবে গাছ লাগানো পদক্ষেপ নেয়া দরকার।

Friday, December 04, 2009

Raise your Voice - Roland Emmerich

Ask a question in the live CNN/YouTube debate! Submit your questions here and vote on your favorites until Dec 14!

http://www.youtube.com/user/Cop15

Amay Ekjon Shada Manush Daao

Song: Amay Ekjon Shada Manush Daao
album: Manush Manusher Jonno
artist: Bhupen Hajarika

http://www.cabrillo.edu/~crsmith/noamer.jpg

Amay ekjon shada manush daao
jaar rokto shada
Amay Ekjon kalo Manush Daao
jaar rokto kaalo

jodi dite paro
protidaan ja kichu chao
hok omullo pete paaro

uttor meru hote dokkhin meru
joto manush ache
joto manush ache
poschim hote oi purbo digonte
manush ache
joto manush ache

eki rokto mangshe gora
prem pritite ridoy bhora
shei manushe kano tomra bhinno koro
bhedabhed shrishti koro

jonmo hote oi mrittu bodhi
tumi hishab koro
tumi hishab koro
ei prithibir dhormo joto
tumi bichar koro
tumi bichar koro

dekhbe shethae eki kotha
urdhe shobar manobota
shei kothata bolei shobai borai koro
abar kano lorai koro

ei duniya hoyni shrishti
sroshta chara
sroshta chara
eki shurjer aloe shobar
drishti bhora
drishti bhora

eki megh aar brishti te
allah talar shrishtite
shokol manush beche achi jodi dhoro
tobe kano gorol koro



Get this widget | Track details | eSnips Social DNA


"We the human being on the earth are most precious creatures of God, let's maintain harmony amongst all living creatures is least expectation of Almighty god."

Saturday, November 28, 2009

এইত সেইদিনের ঈদ ১৯৯৮...আর ২০০৯...

কোরবানির সাথে সাথে ধুম পড়েছে অনেক কিছু কেনাকাটার। রয়েছে গরু-ছাগলের হাট, মসলা বাজারের আকাশ চুম্বি দাম, কুমারের এই সময় আনন্দের ব্যাবসা হয় বিভিন্ন সাইজের ছুরি বানিয়ে দাম লাগায়, পরাটা? আছে পাশাপাশি কাপড় কেনা, ইলেক্ট্রনিক্স - ফ্রীজ তার মধ্যে অন্যতম, টিভিত আছেয়। আর এখন ওয়াল্টন দিচ্ছে আমাদের পন্য সেই জন্য দেকছি সবাই এগিয়ে যাচ্ছে।

আগে দেখা যেত শুধু গরু কেনার টাকা তুলতে হিমসিম খেতে হত, আর সেই মাংস সবটি রান্না করে রেখে দেয়া হত বিভিন্ন সাইজের ডেকচিতে যাতে মাংস নষ্ট না হয়। কারন সবার ঘরে ফ্রীজ ছিলনা, জানিনা অন্যদের ব্যাপারে, তবে আমাদের ছিলনা (৮ পরিবার)। ঘি তোলা হত মাংসের চর্বি থেকে। চর্বি দিয়ে বানাত লুচি। আর লুচি দিয়ে খেতাম ঝাল ঝাল ছিন্নির মাংস, শিক কাবাব, মগজ আর নিহারী অথবা বলা হয় চিটাং ভাষায় নলার ঝোল ঈদের পরের দিন। ইস যা লাগতনা খেতে। আমার দেখা মতে চট্টগ্রামে খুব ভালোভাবে মানুষ কোরবানী ঈদ পালন করে। সেই গরু কেনা হতে শুরু করে দেখতাম, জবাই, কসাই দিয়ে কাটাকাটি আবার মাংস বিলানো গরীবের মাঝে। বিশাল ডেকচির মধ্যে ছিন্নির মাংস রান্না করা হত। এরপর মাংস বাটাবাটি করা হয় ঘরে ঘরে। তবে কাপড় কেনাকাটা, অথবা ইলেক্ট্রনিক্স এর চেয়ে সবার মাথায় কাজ করত মাংস...সেই ভাগ হোক অথবা আস্ত।

ফ্লোরিডা এবং ক্যানাডার কোরবানী ঈদ। ১১ বছর ফ্লোরিডার কোরবানী করা হয় এবং সব কিছু চিটাগং এর মত করা যায় নিজের মত করে। শুধু চর্বি ছাড়া। আম্মা এখানে এসে অনেক সতর্ক হয়ে গেছে। তাই মাংসের আনাচে কানাচে চর্বি সব ফেলে দেয়া হয়। সেই লুচি খেতে পারিনা। সেই নলার ঝোল ও ভাগ্যে জুঠেনা।

এই প্রথমবার ঈদ করলাম ক্যনাডায়, তাও এইটা কেমন কোরবানী বুঝতেছিনা এখনো। হাহাহাহা, তবে নতুন অভিজ্ঞতা হল বটে। রান্না করলাম নিজের সংসারে, যদিও এই প্রথম - মাংস, পোলাও, রেশমী সেমাই, চালের রুটি এবং চটপটি। তাও কম কি। দেশের কত মানুষ এটাও পাইনা।

বুঝতেছি অনেকে অযথা টাকা খরচ করে কোরবানী দেই। যেখানে একটা গরু সাত ভাগ দেয়া যাবে তাহলে কেন একটা গরু একজন দিচ্ছে? এটা কি অপচয় নই? টাকাই যখন খরছ করবে কোরবানির পিছিনে তাহলে একভাগ গরু নিয়ে বাকি টাকা কি আমারা একটি গরীব বা তাদের জন্য কিছু করতে পারিনা? আজকে এই দিনে যেমন সবাই ভালো চলছে দোয়া করি এবং কামনা করি যেন সবাই সুন্দর, সুস্থ এবং ভালো থাকে ঈদের দিনের মত প্রতিদিন। আগামী ঈদে যেন সবার পেটে জুঠে অন্ন। শুভ কামনা রইল ঈদের অনেক শুভেচ্ছা।

Tuesday, November 24, 2009

Sibbald Point - Ontario, Canada

টরেন্টো শহর থেকে প্রায় ১০০ কিঃমিঃ দূরে। ১১০ কিঃমিঃ বেগে ড্রাইভ করে পোঁছায় আমরা সিবাল্ড পয়েন্টে। সেইদিন রবিবার ছিল, রাস্তা নীরব থাকার কারনে আরো ভাল লেগেছিল। বলতে গেলে পুরোপুরি গ্রাম। যদিও আমাদের দেশের গ্রামের চেয়ে এরা খুবি মডার্ন।

এই দেশের কৃষকেরা প্ররিশ্রম করে তাই অনেক টাকা অনেক সমাদর এদের। সমাজে অনেক দাম। আমাদের দেশের মত নই। যেখানে কৃষক কে মানুষ বলে গন্য করেনা। হাস্যকর বটে। এই দেশের কৃ্ষকদের আছে বিশাল আকারের দালান, দামি দামি গাড়ি, বড় বড় বোট আর কত কি। তবে এখানে গ্রামের ভাব বোঝা যাই শুধু মাত্র গরু, সবুজ ক্ষেত, ভুট্টার চাষ, মুর্গীর ফার্ম।

সূর্যের কিরনের কারনে ঝিক ঝিক করছে সর্নালী ঘাস গুলো। যদিও পরে আবিস্কার করি ওগুলো ঘাস নই। ভুট্টা তুলে ফেলার পর ক্ষেতে যা থাকে অবশিষ্ট তা হয়ে যাই সর্নালী, ঠান্ডা আবহাওয়ার কারনে।

সিবাল্ড পয়েন্টে আমরা নেমে পরি একটা লেকের পাশে। ঠান্ডা শির শির বাতাস। কাঁপাকাঁপি থামেনা আমার। ভাগ্য ভালো গরম গরম কফি ছিল হাতে। লম্বা আলখাল্লা সাইযের জুম্বা পরেছিলাম তারপরও রেহাই পেলাম না। যদিও কিছুক্ষন পর আমার শরীর সেই পরিবেশে আসক্ত হয়ে গিয়েছিল। দারুন লাগছিল সব। অনেকদিন পর সূর্য অস্ত দেখলাম। ক্যানাডায় এত সুন্দর সূর্য অস্ত দেখিনি। যদিও লেক এর উপর সূর্য অস্ত হয়নি, দিক এর কারনে। ফ্লোরিডায় সূর্য অস্ত যাওয়া দেখার মজায় আলাদা। কি শান্তি এক্তা আমেজ থাকে। সূর্য অস্ত তার সাথে ঢেউ এর খেলা। আহ!!।

তবে বসন্তের ছবি তোলা থেকে, পিকনিক, রোমান্টিক, সব কিছুর জন্য মোনোরম এক্তি জায়গা। এক এক সময় এক এক রকম রুপ ধারন করে। গরমের সময় আসলে অনেক কিছু করা যেত, যেমন, হাইকিং, ফিশিং, সাইকেলিং, এবং আর অনেক আনন্দ। বরফের সময় কেমন তা দেখা দরকার...হাহাহা যি না আমি আর এই ঠান্ডায় যাচ্ছিনা। এই সময় কোন গাছে পাতা নেই। সবটি পাতাহীন। সুর্যের আলো যখন এই পাতাহীন গাছের উপর পরছিল মনে হচ্ছিল, গাছ বলছে নাহ! প্রান আছে এখনো সুর্য মামার তাপ চাই পাতা ফিরে আনতে হবে চার মাস পরে।

ক্যামরায় বন্দি করেছিলাম কিছুটা অংশ সিবাল্ড পয়েন্টের সন্ধ্যা।



Aam pata Jora Jora

Sunset...Sibbald Point

Shadow of Love

Sunset Moment



Kironi

Goodbye Sunny...

Monday, November 23, 2009

Amir Khan - Made me Cry!

Damn this man! Amir Khan's Best, Superb, Beautiful, Touchy, Mind-blowing, Successful, Fantastic Films makes me watch them over and over. I have never like watching a favorite movie twice, when it comes to "Amir" it's exceptional.

His movie
Taare Zameen par, has been releases in many other languages. Rang De Basanti - just finished watching this movie. How many times I have watched this movie? to be honest I didn't count. Don't want to count. But the truth is system still corrupted, but tears don't stop after watching it. Lagaan, Dil Chahata Hai - who would forget about this one? What? You haven't watched this movie?? GO AND WATCH IT...NOW! Ghulam, Mann, Earth, Ghajini - little bit disappointing of remake. Performance was stunning. I like "Ashin" entry and her role in the movie. Raja Hindustani, Akele hum Akele tum...and of course two of his greatest funniest films, Andaz apna apna - Can't stop watching this film "aaila" and the last but not least Ishq...

Amir Khan is one of the best actor who has Quality number of movies. I wish him good luck on his future journey and hope to see more and more funny movies :) like "Andaz Apna Apna"...And if you are reading my blog somehow...I salute you for your performance.




Thursday, November 19, 2009

কুহেলিকা...

"সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি
সারাদিন আমি যেন ভালো হইয়া চলি..."

আমি প্রতিদিন সকালে উঠে এই পন করি। লক্ষি মেয়ের মত? জানা নেই। তবে হে, চোখ খুলতেই দেখতে পায় আকাশ আমার দিকে তাকিয়ে আছে... ও বলেছিলাম কি? আমার বিছানা হইতে আকাশ দেখা যাই? যি হা! প্রতিদিন এই আকাশ দেখে আমি প্রতিজ্ঞা করি যেন লক্ষি মেয়ের মত গুরুজনের কথা শুনে চলতে পারি। লক্ষি মানে? হয়ত চুপ চাপ থাকা, দুষ্টমি না করা, তর্ক না করা, মোনোযোগ দেয়া কর্মে, নাচানাচি না করা, আর গান? ...কিন্তু এইসব কিছুই আমার সাথে মিলেনা। তাই প্রতিনিয়ত আকাশ পানে তাকালেই আমি কান ধরে ক্ষমা চেয়েনি। আমি আজকে ভালো থাকব...

আর আজকে ব্যাপারটা অন্যরকম হল...
কুহেলিকা...
"মেঘ পিওনের বেগের ভিতর মন খারাপের দিস্তা...মন খারাপ হলে কুয়াশা হয় ব্যাকুল হলে তিস্তা..."

হুম্মম্মম্ম...কুয়াশা, কুয়াশা, কুয়াশা...কিছু দেখা যাচ্ছেনা...ইশ...খুব মনে পরছে...ও কাজে...তাই একা একা বের হতে ইচ্ছে করছেনা...তাই বলে মিনা বসে থাকতে পারেনা...মনের আনন্দ ধরে রাখতে পারেনা। নাহ! লক্ষি আর থাকা গেলনা আজকে।

"দু হাত তুলে কোমল সুরে ডাকে কুয়াশা...সপ্ন চোখে তাই দৃশ্য একে যাই...নেচে কুয়াশায়..."

গরম গরম চা বানালাম আর সাথে? হুম্মম্মম্ম...মুড়ি। বারান্দায় দাঁড়িয়ে খেলাম...সাথে কুয়াশার খেলা দেখলাম...অনেক অনেক অনেক ঠান্ডা। নাহ একদম ভালোনা, ঠান্ডা ছাড়া সব ভালো সাথে বৃষ্টি আর কি লাগে? এখন শয়তানি করা শুরু হবে...এখনের জন্য বিদায়...কুয়াশা আমায় ডাকছে...

"ডাকে কুয়াশা, ভেজে বরষা..."

Friday, August 21, 2009

আমি হয়ত মানুষ নই

http://clifffraser.com/images/sculpturepics/love-snakes/Love%20Snakes%205%20-%20Marble%20sculpture%20by%20Cliff%20Fraser.jpg

আমি হয়ত মানুষ নই
আবৃত্তিঃ শিমুল মোস্তফা


আমি হয়ত মানুষ নই
মানুষ গুলো অন্য রকম
হাটতে পারে, বসতে পারে
এ ঘর থেকে ও ঘর যাই
মানুষ গুলো অন্য রকম
সাপে কাটলে দোঁড়ে পালায়।

আমি হয়ত মানুষ নই
সারাটা দিন দঁড়িয়ে থাকি
গাছের মত দাঁড়িয়ে থাকি
স্বাপে কাঁটলে টের পাইনা
সিনেমা দেখে গান গাইনা
অনেকদিন বরফ মাখা জল খাইনা
কি করে যে বেঁচে থাকছি, ছবি আঁকছি
সকাল বেলা, দুপুর বেলা অবাক করে
সারাটাদিন বেঁচেই আছি আমার মত, অবাক লাগে

আমি হয়ত মানুষ নই
মানুষ হলে জুতো থাকত
বাড়ি থাকত, ঘর থাকত...
রাত্রি বেলাই ঘরের মধ্যে নাড়ী থাকত
পেটের পথে আমার কালো শিশু আঁকত

আমি হয়ত মানুষ নই
মানুষ হলে আকাশ দেখে হাঁসব কেন?
মানুষ গুলো অন্য রকম
হাত থাকবে, নাক থাকবে তোমার মত চোখ থাকবে
নিকেলমাখা কি সুন্দর চোখ থাকবে
ভালোবাসার কথা দিলে কথা রাখবে
মানুষ গুলির ঊরুর মধ্যে দাগ থাকবে
চোখের মধ্যে অভীমানের রাত থাকত
বাবা থাকত, বোন থাকত, ভালোবাসার লোক থাকত
হটাৎ করে মরে যাওয়ার ভয় থাকত

আমি হয়ত মানুষ নই
মানুষ হলে তোমাকে নিয়ে কবিতা লেখা আর হতনা
তোমাকে ছাড়া সারাটা রাত বেঁচে থাকাটা আর হতনা
মনুষগুলো সাপে কাটলে দোঁড়ে পালায়
অথচ আমি সাপ দেখলে এগিয়ে যাই
অবহেলায় মানুষ ভেবে ঝাপটে ধরি

http://www.esnips.com/doc/a3b2c4b0-0892-45a8-901d-21820d192a3e/Manush

Thursday, August 20, 2009

কাগজের পত্রিকায় দেখা যাবে চলন্ত ঘটনা ও বিজ্ঞাপন!


চিপ যুক্ত ইলেক্ট্রনিক কার্ড দেখেছি। খুব সুন্দর গানের, কথা বলার, মজার জোকের...তবে চিপটা বেশ বড় আকারের এবং ভাড়ী হয়। গানের কার্ড এর পরে এখন কাগজে ভিডিওর পালা। রাহাত নাকি আগেও দেখেছে কাগজে ভিডিও যুক্ত করা হয়েছে চিপটা বুঝা গেছে যদিও। তবে ওটা ছিল টয়োটার ম্যাগাজিন। আর এখন সামান্য এক্তি চিপ লাগিয়ে দেখা যাবে চলন্ত ঘটনা ও বিজ্ঞাপন তাও কাগজের পত্রিকায়। তবে এই চিপ নাকি পুরো কাগজের সাথে মিসে থাকবে। বুঝার ক্ষমতা কম। সময়ের সাথে তাল মিনিয়ে চলছে টেকনোলজি। এইটা যদিও ভালো সংবাদ তারপরও কিছু খারাপ দিক আছে বটে। তবে প্রতি খবর কি সত্যিকারের ভিডিও পোস্ট করবে নাকি সত্যকে চাপা দিবে? দাম নিশ্চয় অনেক বেশি হবে? ৪০ মিনিট অনেক সময়...অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছি এই নতুন প্রযুক্তির চিপ যুক্ত কাগজের পত্রিকার জন্য।

Monday, August 17, 2009

Rain Sound By Clapping

Perpetual Jazzile - Africa

This group is using their hands to simulate rain and thunder sound...

Awesome!!

Monday, August 10, 2009

ইন্টারনেটে রাজনীতি...ফেসবুক, ব্লগ, টুইটার সমানে হ্যাক

আহারে শান্তি নেই, এখন দেখছি মন খুলে আমার ব্লগ আমি লিখতে পারবনা। কখন কে কি করে বসে? আমাদের পরিচয় গোপন রাখতে হবে? নইলে যে আমাদের পিছনে পরবে...মন খুলে আমার ব্লগে প্রকাশ করতে পারবনা। ভয়ে ভয়ে লিখতে হবে? ফেসবুকে যেতে ভয় করছে। এখানেও রাজনীতি? কি আশ্চর্য? কারো কার্যকলাপ ভালো না লাগলে, আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে হ্যাক করে বসবে? এইতো ভারি অন্যায়। এই অন্যায় প্রশ্রয় দেয়া মোটেও ঠিক হবেনা। কি করা যেতে পারে? মিছিল করব, ধর্মঘট, বা কারফিউ? ইন্টারনেটে? হাহাহা হাস্যকর ব্যাপার। হাসছি কিন্তু এটাও কি আমরা মেনে নিব অন্যসব অন্যায়ের সাথে? অত্যাচারী অত্যাচার করে যাবে আর আমরা মুখ লুকিয়ে ভয়ে পোষ্ট করব, যাতে করে আমাদের ব্লগ হ্যাক না করে? ফেসবুক কি করা যায়? বন্ধ?

source -Prothom Alo

Thursday, August 06, 2009

বিশাল আকাশে একটি রুপালী বিন্দু ...

10Moonlight.jpg image by ideo_graphic
"চাঁদের হাঁসি বাধ ভেঙেছে....উছলে পড়ে আলো"....

এখনি চাঁদ দেখুন যারা জেগে আছেন আমেরিকার এবং কানাডার অধিবাসিরা, কি সুন্দর করে আলো ঢেলে দিচ্ছে অকৃপন ভাবে...একটি বার ঘরের বাইরে যান...

"আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে"...

চাঁদের আলো দেখে চোখ দুটো মোর ফুর ফুরে হয়ে গেল...নিদ্রা গেলো উড়ে...

আমি আর রাহাত অনেক্ষন চাঁদ দেখালাম ...ও চাঁদ দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়ল...কাল কাজ...আর আমার চাঁদ দেখে ঘুম উড়ে গেল। আজকে সবে বরাতের নামাজ পড়ে চাঁদ দেখলাম। প্রথমবার দুজন একসাথে নামাজ পড়লাম। আর প্রথম বার দুজন একসাথে চাঁদ দেখলাম...

"এই চাঁদ তোমার আমার, এই রাত তোমার আমার...শুধু দু'জনের"

ঘুমুতে যাওয়ার আগে চাঁদ যদি না দেখে থাক তাহলে অনেক কিছুই মিস করলে...আমি আবারো যাই গান শুনে চাঁদ দেখার মজাই আলাদা। আর চাঁদের আলোতে খাতায় লিখার আনন্দ...অনেক আলোর মাঝে মেঘ এসে ঘোলাটে করে দেই...আবার সরে যেতেই পূর্ণ আলো...লিখতে লিখতে খাতায় কিছুক্ষন পর দেখলাম লিখা আঁকা বাঁকা হয়ে যাচ্ছে, যেহেতু আমার হাতের ছায়া পরছে অস্পষ্ট। তারপরো লিখে মজা...রুপালীর আলোয় লিখা পান্ডুলিপী...হাহাহাহা

"ভালো লাগে জ্যোৎস্না রাতে, মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে"

শুভ রাত্রি...

Wednesday, August 05, 2009

আমাদের প্রথম ভ্রমণ - জুলাই ২৬, ২০০৯



ফ্লোরিডা ছেড়ে উড়াল দিলাম কানাডার পথে। শুরু হবে আমার নতুন জীবন। নতুন মানুষ, জাইগা, নিয়ম, চাকরি, বাজার, খাদ্য, আবহাওয়া, বরফ, বৃষ্টি পড়া, ইউনিবার্সিটি, কাপড়...সব কিছু অতী নতুন। নতুন গ্রহন করা আমার পক্ষে অসম্ভম কিছু না। আমার নতুন ভালো লাগে, তাই বলে...
যদিও আমেরিকা কানাডার প্রতিবেসী তারপরও অনেক পার্থক্য আছে। সব সত্তেও দুটো ভিন্ন দেশ। যেমন, কানাডার দেয়া উপহার দিল তিনটে টিকেত একটি ভুল অন্যটি ওদের টাকার খুবি প্রয়োজন ছিল...

বিয়ের আগে সব সময় বলতাম কখন আমরা এক সাথে ভ্রমণ করব। খুব ইচ্ছে ছিল। সেই ইচ্ছে পূর্ণ হয়ে গেল। ফ্লোরিডা থেকে আসার সময় দু'জন এক সাথে ভ্রমণ করব সেই আনন্দে মেতে ছিলাম। বিদায় কালে অনেক কষ্ট পেলেও সেই কষ্ট উধাও হয়ে যায় সময়ের সাথে, তবে আমি জানি এই কষ্ট আমার পিছু ছাড়বেনা।

যতবার আমি একা ভ্রমণ করেছি সব সময় রাহাত আমার সাথে ফোনে থাকত। যতক্ষন পর্যন্ত প্লেনে উঠে বসা হতনা। আজ দু'জন একসাথে। ওকে বলি এখন কি করবে? ও সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিল "চল তুমি আমার মোবাইল ফোনে রিং দাও পে'ফোন থেকে" এটা বলে দু'জন হেঁসে উঠি।

রাহাতের সাথে অনেক ঝগড়া হয়েছিল কানাডা আসার ব্যাপারে। আমাকে যা বলেছিল এমেরিকার সম্বন্ধে তা সত্যি তারপরো আমার একদম মত ছিলনা কানাডায় আসার। অসহ্য লাগতো চিন্তা করতে। দম আটকে আসত। এখনো আসে। এইযে এখন আমি পুরো একা বাসায় এবং গানের ভলুয়ুম একদম হাই করে রেখেছি। তারপরো ফ্লোরিডার চিন্তা মাথা থেকে নামছেনা কিছুতে।

বোরডিং পাশ নিয়ে জানতে পারলাম আমাদের দু'জনের আলাদা সিট। মেজাজটা গেল খারাপ হয়ে। এমন বিরক্ত লাগা শুরু হলো যে বোঝাতে পারবনা। একি বিমানে থাকার সত্ত্বেও আমি এক প্রান্তে আর ও অন্য। আমার ডানপাসের জনকে জিজ্ঞেস করব ঠিক করলাম। ওকে জিজ্ঞেস করতেই না করে দিল, "sorry don't wanna go all the way back" রাহতের সিট ছিল অনেক পিছনে। আর ওখান থেকে কেউ সামনে আসবেনা, কারন ওদের বেগ সিটের উপরের কেবিনেটে রাখা হয়েছে। আমার বামে তখন কেউ বসেনি ভাবছিলাম কেউ না বসলে কাজ হয়ে যাবে। বলতে না বলতেই এসে হাজির। মাসাআল্লাহ! দেখতে আমার চারগুন হবে। আল্লাহ! কি বলব দু'জনের মাঝখানে পড়ে আমার অবস্থা খারাপ। এবার বামেরজনকে, সুন্দর করে হাসি দিয়ে : এক্তু সিটটা কি দিতে পারবে? আমার "ক" পিছনে বসেছে। তখনি "i don't care i can sit wherever" আমার খুশি দেখে কে? হাহাহাহা খুশিতে দিশেহারা।

কথা বলতে বলতে কখন বিমান লেন্ড করে ফেলেছে টের পেলামনা। দুই ঘন্টা...আমরা লেন্ড করলাম Charlotte, NC, USA আমাদের পরের ফ্লাইট ছিল এক ঘন্টা পর। তবে গেটে পোঁছাতেই জানতে পারলাম আমাদের বিমান এখনো আসেনি। আসবে রাত ১২টায়। তাহলে আমাদের বিরতি নেয়ার সময় এখন। ওয়াশরুম থেকে আসার পথে দেখি কি সুন্দর একটা ছোট্ট গাছ। দেখে ভালো লাগলো। পাব্লিক ওয়াশরুমে আমি কখনো গাছ দেখিনি। তাও আমেরিকায়।

ক্ষিধায় চোঁ চোঁ করছিল পেটুকমশাই। একটা ইটালিয়ান রেস্টুরেন্ট থেকে খেলাম পাস্তা। প্রায় ঘন্টা খানেক কথায় মেতে ছিলাম হঠা দেখতে পেলাম রেস্টুরেন্ট বন্ধ করে দিচ্ছে। ওরা জানালো সব বন্ধ হয়ে যাবে দশটাই। আবার চলে যাই গেটের পাশে। কি করব এখন? মুভি দেখলাম "শুন্য এই বুকে" রাহাতের সাথে এই প্রথম দেখলাম ছবিটা। তাও নতুন হেডফোন দিয়ে। আমার বন্ধুর নতুন হেডফোন উদ্ঘাটন করলাম, দারুন এক হাইফাই হেডফোন এত দাম দিয়ে হেডফোন কেনার কখনো সাহস হইনি আমার। যাই হোক রাহাতের মন পড়েছিল গেটের দিকে। গেট থেকে এক্তু দূরে ছিলাম আমরা। ও আমার চেয়েও অনেক সচেতন। খুব চিন্তা ভাবনা করে পা ফেলে। আমার উলটো।

পরিশেষে এসে পোঁছায় কানাডায় রাত ২টায়...

ও হে ছবিগুলো আমি তুলেছিলাম মোবাইল দিয়ে...

Sunday, August 02, 2009

কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই...

শুভ বন্ধু দিবস...

আজকে বন্ধু দিবস। সবাইকে বন্ধু দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। বন্ধু আমার তোমরা আমার থেকে অনেক দূরে আছ তারপরো অনেক কাছে। আমার বন্ধু পাশের আসরে বসার জন্য আজ কেউ নেই পাশে। কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই...

তোমাদের সবার জন্য কিছু আমার পছন্দের গান উৎসর্গ করলাম...

বন্ধু আমার মন ভালো নেই
তোমার কি মন ভালো?
বন্ধু তুমি এক্তু হেসো
এক্ত কতথা বল...
বন্ধু আমার বন্ধু তুমি
বন্ধু মোরা ক'জন
তবুও বন্ধু মন হলোনা আপন...

Bondhu amar -- Krishnokali
Bondhu amar -- Kri...
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা ঘর, ধুলো জমা গিটার
........., পরে আছে সেক্সপিয়ার
....................................
শুধু মানুষটা নেই তুই আজ
ও বন্ধু তোকে মিস করছি ভীষন...

Miss Korchi Toke
Miss Korchi Toke.m...
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বন্ধু তোমার পথের সাথিকে চিনে নিও
মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে দেখে নিও
ভুলোনা তারে...
খুশীর খেয়াল পাল তুলে যেও চীরদিন
হাসী আর গানে...
ভুলোনা তারে...
Bondhu Tomar
Bondhu Tomar.mp3
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বন্ধু ক্ষনীকের দেখা
তবুও তোমারে ভুলিতে পারিনা...
বহু দিন হতে যেন জানা শোনা...

Bondhu khoniker dhekha_Rezwana Chowdhury Bannya
Bondhu khoniker dh...
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বন্ধু হতে চেয়ে তোমার
............
তবুও একটা কিছু রয়েছে যে,
তাতেই আমি ধন্য হলাম...

Bondhu Hota Chaya Tumar
Bondhu Hota Chaya ...
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বন্ধু ভাবো কি?

Bondhu Bhabo Ki
Bondhu Bhabo Ki.mp...
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
দেখা হবে বন্ধু
কারনে অকারনে
দেখা হবে বন্ধু
চাপা কোনো অভিমানে...

dekha-hobe-bondhu
dekha-hobe-bondhu....
Hosted by eSnips

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

শুধু মাত্র বন্ধু আছে বলে পৃথিবিটা এখনো এত সুন্দর, এখনো পৃথিবিতে আড্ডা আছে আর আড্ডায় আছে গান, নাচ, আনন্দ, বেদনা এবং কষ্ট। আজ আমি আমার সব বন্ধুদের বলছি আমাকে ক্ষমা করো যদি কখনো কষ্ট দিয়ে কথা বলে থাকি মনের অজান্তে এবং জেনে। ক্ষমা করো আমায়।

শুভ বন্ধু দিবস আমার বন্ধুরা...সব সময় অনেক ভালো থেক...

Thursday, July 30, 2009

আমার ব্লগের রিভিউ by অংগনা রিপোর্টার - অনেক ধন্যবাদ rtnn.net

অঙ্গনা - অন্যান্য
Written by অংগনা রিপোর্টার

Untitled বৃষ্টি বিলাসীনী

“মেঘলা মেঘের দেশে বৃষ্টি হয়ে পড়ি শেষে!”

http://brishtibilashini.blogspot.com/


"কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা..

মনে মনে..

মেলে দিলাম গানের সুরে এই ডানা।"

এই ব্লগটিতে গেলে প্রথমেই আপনার মন কেড়ে নেবে ব্লগটির পুরো পাতা জুড়ে ঝির ঝির বৃষ্টির অবিরাম ছন্দপতনের দৃশ্য। ব্লগার নিজে ওয়েব ডেভেলপার, থাকেন এমেরিকার ফ্লোরিডায়। ব্লগ প্রোফাইলে গেলেই দেখা মিলবে ব্লগারের প্রিয় কিছু মুভি এবং বইয়ের নাম। যার মধ্যে মাটির ময়না, চামেলী, রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাহানারা ইমাম অন্যতম। ২০০৫ সাল থেকে ব্লগ সাল থেকে নিয়মিত সমৃদ্ধ হয়ে চলছে ব্লগটি। ব্লগের এক পাশে দেখা মিলবে ব্লগারের প্রিয় অন্যান্য ব্লগারদের লিষ্ট।

ব্লগটির অধিকাংশ লেখাই চলচ্চিত্র নিয়ে। নিজের দেখা, ভাল লাগা চলচ্চিত্রগুলোকে তিনি অপূর্ব সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করছেন সুদৃশ্য ব্লগটিতে। যে সকল চলচ্চিত্র তার খুব ভাল লেগেছে এবং বিশ্লেষণ করেছেন তার মধ্যে অন্তহীন, কাঁটাতার, A Peck of the Cheek উল্লেখযোগ্য। তবে শুধুই চলচ্চিত্রের একগাদা বিশ্লেষণই নয়, এর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের, বিভিন্ন ধাঁচের অন্যান্য লেখার সমাহারও লক্ষণীয়। যেমন- দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে তার নিজস্ব মতামত দিয়ে লেখা- বাংলাদেশের বাজেটের কথা ২০০৯ - প্রফেসর হান্নানা বেগম,Dhaka Medical College - A ward boy doing Operation Recmd by Doctor in Bangladesh!!। এদেশের নারী সমাজের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কথকথা নিয়ে লেখা- কর্তৃত্ব গ্রহণ কর - শিমুল মোস্তফা কবিতা, নারী জীবন প্রজেক্ট। প্রকৃতির প্রতি তার অগাধ ভালবাসা এবং এই প্রকৃতিরই বিভিন্ন উপাদানের সোন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে লেখা- ষঢ়ঋতুর বর্ষা আমার প্রিয় ঋতু, নির্ঝর, ঝরনা, জলোচ্ছ্বাস, ঝর্ঝরিত...”, ঝড়ো বাতাসে শিমূল তুলো উড়ে। নিজের পরিবারের স্মরণীয় সুখ-দুঃখের কাহিনী নিয়ে লেখা- অন্তর্দেশে একটি কল, আমার আব্বু আবার অসুস্থ হয়ে গেল, ক্যারাম বোর্ড খেলা, শুভ জন্মদিন মিনা-১/৬/২০০৯, গায়ে হলুদ। নিজের রক্তদানের তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা- রক্তের বিনিময়ে খাদ্য

ব্লগটির নিয়মিত আপডেট, রকমারী লেখার সমাহার এবং সুদৃশ্য সজ্জ্বা মিলিয়ে ব্লগটি প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে যাওয়ার মত।

(ছবি কৃতজ্ঞতায়- বৃষ্টি বিলাসীনী ব্লগ)

rtnn.net

========================

খুবি অবাক হলাম। চমৎকার করে বর্ণনা করেছেন আমার ব্লগের। অনেক ধন্যবাদ।

Tuesday, July 28, 2009

তিক্ত অভিজ্ঞতা - কানাডা আমায় উপহার দিল তিনটে টিকেট...

http://images.zaazu.com/img/rain-animated-animation-rain-smiley-emoticon-000400-large.gif
ফ্লোরিডায় গাড়ি চালানোর নিয়ম অনেক ভিন্ন কানাডার চেয়ে। ফ্লোরিডায় স্পীড লিমিট লোকাল ৪৫ মাইলে মানে ৭২ কিলোমিটার। আর কানাডায় টরেন্টো শহরে মাত্র ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার। ফ্লোরিডায় সাত বছর ড্রাইভ করে আমি কখনো একটা টিকেট পেলামনা আর কানাডায় আসতে না আসতে তিনটা টিকেট উপহার দিল আমাকে। আমার এমন রাগ উঠল সেই থেকে আমি ড্রাইভ করা বন্ধ করে দিয়েছি কানাডায়।
প্রথমটা, রাতের তিনটা বাজে আমরা মানে রাহাত এর বন্ধু, এবং বউ...আর আমরা বের হয়েছিলাম লং ড্রায়ভ করার জন্য। আমার জামাই খুবি ক্লান্ত ছিল বলে আমি করি। আর করতে করতে চলে যাই অনেক দূরে একটা সহরে। চারটা জানালা নামানো, সানরুফ খোলা প্রচন্ড বাতাস আর গানের সুরের মধ্যে আমিও হারিয়ে গিয়েছিলাম গাড়ি চালাতে চালাতে। খুব ভালো লাগছিল। দুটো ছেলে পেছনে আর আমরা দু'টো মেয়ে সামনে। একটা অজানা শহরে চলে গিয়েছিলাম নাম আবিস্কার করলে পরে জানতে পারলাম "মারখাম - Markham" টানা দু'ঘন্টা পথ। খুবি সুন্দর শহর। আশে পাশে বাড়ি দেখতে দেখতে সবাই বলে উঠল ঠিক আছে এবার ফিরে চল। আসার পথে রাহাত আমাকে জিজ্ঞেস করল ও চালাবে কিনা? আমি না করে চালাতে থাকি। হঠাৎ করে গিঞ্জি মারখা একটা কর্ণার থেকে আওয়াজ দিয়ে লাইট জ্বালিয়ে সামনে এসে পড়ল। রাহাতের মুখ শুকিয়ে যাই। সবাই কথা বলা শুরু করল যে ইন্সুরেন্স বেড়ে যাবে। রাহাত ও টিকেট খাবে। আমি চুপ। অফিসার এসে কোন কিছু শুনতে চাইল না। লাইসেন্স নিল আর টিকেট দিল। হাস্যকর। তবে টিকেট পাওয়ার পর আমি জিজ্ঞেস করি রাহাতের কোন ক্ষতি হবে কিনা। অফিসার জানালো ওর গাড়ি অথবা ইন্সুরেন্স এর কোন ক্ষতি হবেনা। অফিসার চলে যাই যাওয়ার সময় বলে গেল ড্রাইভ সেফলি। এরপর আবারো আমি চালিয়ে বাসায় পোঁছায়। তিক্ত অভিজ্ঞতা।
দ্বিতীয়টা, বিকেলে জামাইকে নিয়ে আসার পথে দেখি ডান পাশে ক্যামরা বসিয়ে অফিসার অনেক গাড়িকে থামাচ্ছে, আমাকেও। বেচারা রাহাত এর চেহেরা মলীন হয়ে যাই। আমি খুবি অপমান বোধ করি। অফিসার বলে আমাকে আমি নাকি ৫ কিমি. বেশী চালাচ্চিলাম। মানে ৫০ ছিল আমি ৫৫ কিলোমিটারে ছিলাম। ৫ কিলোমিটার বেশি বলে আমি আর একটা টিকেট খেলাম। টিকেট দিতে দিতে বলে তোমার পে করা না করা কোন পার্থক্য সৃষ্টি করেনা। তারপরো আমাদের কর্তব্য টিকেট দেয়া অন্যায়কে প্রশ্রয় দিতে পারছিনা। উফ আর একটা যোগ হল। কখনো ৫ মাইলে বেসির কারনে আমি টিকেট পাইনি ফ্লোরিডায়। অসহ্য!!! এই কি শুরু হল আমার সাথে একটার পর একটা।
তৃতীয়টা পেলাম একজন ভাইয়াকে নামাতে গেলাম সাবওয়ে স্টেষনে, তখন দেখি লাইট জ্বালিয়ে দিল আমার পিছনে। আমার মাথা আঊট হয়ে গেল কেন কি করলাম আবার? এরপর অফিসার এসে বলে আমাকে "do you know why i stop you?" হে আমি জানলে গাধা এইখানে হতভম্ব হয়ে বসে রইতাম না, গাধা কোথাকার। "no i don't"...অফিসার উত্তর শুনে বলে "well you have stop in wrong place to drop passenger" হাইরে কপাল। ভাইয়া দেখি স্টেষন থেকে বের হয়ে আবার এল আমার কাছে, উনি নিজেকে গালি দেয়া শুরু করে ভাবী আমার উচিৎ হয়নি আপনার কাছ থেকে রাইড নেয়ার। আমি ভাইয়াকে সান্তনা দিচ্ছিলাম আর ভাইয়া আমাকে। এই মধ্যে অফিসার জিজ্ঞেস করল ইন্সুরেন্স এর কপি দিতে। আমি আর ভাইয়া খুঁজতে থাকি। পরে রাহাতকে ফোন করে জানতে পারলাম, ওর কাছে ইন্সুরেন্স এর কপি। কখনো প্রয়জন পরেনি বলে গাড়িতে রাখার তাই রাখেনি। উফ, এখন আরো একটা টিকেট দিবে আমাকে যেহেতু ইন্সুরেন্স নেই। আমি অফিসার এর সাথে অনেক কাঁকুতি মিনতি করি। আমি এখানের নই। আমি জানতাম না এইখানে নিয়ম নেই। এইসব বলার পর অফিসার আমাকে একটা টিকেট দিল কারন ইন্সুরেন্স নেই বলে বাকিটা ক্ষমা করে দিল। কিন্তু এখনো বুঝতে পারলাম কেন ও আমাকে আসলে থামিয়ে ছিল।
সব চেয়ে দুঃখজনক ব্যাপার হল টিনটে টিকেত পেলাম পর পর তিনদিন। যেন আমার পিছনে শনি পরেছিল। কানাডার সব শনি আমার পিছনে এসে মেতেছিল। উফ! আমি ঠিক করেছিলাম পে না করলে চলবে যেহেতু আমি অন্য দেশের বাসিন্দা। কিন্তু আমি ফ্লোরিডায় চলে যাওয়ার পর আমার সীমান্ত পে করে দিয়ে আসল। কারন ও বলছে আগে পরে আমার লাইসেন্স এইখানে আসবে এবং কনবার্ট করার পর ওরা যদি দেখে আমার লাইসেন্স এর মদ্ধে এত দাগ তাহলে অসুবিধে হবে। কি আর করা। তবে কানাডায় খুবি সাবধানে থাকতে হবে শনি এখনো ছাড়েনি আমাকে।

আমাদের সংসার ১০১

কখন ভাবিনি আমি এত ভাল রান্না করতে পারি। রান্নাকে খুব ঘৃণা করি। সেই অনেক কাহিনি যা অনেকে বুঝতে পারবেন কেন। কিন্তু বিয়ের পর এই কি হল আমার আমি নাকি রান্না করতে ভালবাসি? কেন? আমি বুঝতে পারলাম না, আমি খেতে ভালবাসি বলে? আম্মু নেই পাশে নেই বলে? সামনে কি হবে জানাব :) 

Saturday, July 18, 2009

Antaheen - অন্তহীন

http://www.sulekha.com/mstore/mabaker/albums/default/antaheen1.jpg
Same director of Anuronon Aniruddha Roy Chowdhury

Mita and Shauvik – Married but they don’t love each other
Aparna Sen and Kalyan Roy – they are separated but still loves each other
Rahul’s Unt Sharmila Tagore lives by herself – still she is not alone. She shares some common things with Rahul. She gets close to some unknown caller who would call her numerous times a day.
Rahul Bose – an introvert cop but overly romantic Bengali guy. He starts chatting with someone and comes close to his chat-mate.
Radhika – a journalist with unique identity – She is the Chat-Mate of Rahul. She also works under Aparna Sen at Star Anand


It's about relationship, waiting, distance, love, sharing, compromising, love from being distance...This movie has kept me endless waiting...yet so meaningful...so refresh...Thanks for giving us so beautiful gift Aniruddha dada.

Songs are excellent. I am touched and move by the scene of the songs what a beautifully he has played with human emotions...songs are by Shaan, Shreya, Anindiyo Chattopadhyay, Pranab biswas, Antra Chowdhury, Srikanto & Babul Supriyo

Antaheen...
Shokal Ashena...
Bhindeshi tara...

Jao Pakhi...
Muthor Romal...
Pherari mon...

S
ome of the dialogue that I have liked from the movie:

Blood is thicker than water
Sometime absence is required to feel a person's presence intensely...
A successful marriage need the ability to compromise
Staying together, things can break
Is there such thing as perfect relationship?
Life is strange
Love is one thing and marriage another...for that at some level you have got to feel needed
Need, Knowing, understanding, adjustment...relationship are so confusing and complex
Your egos has become a mountain, but mountain are not so easy to cross
There is a difference between loner and loneliness
Solitude is attained through years of meditation its hard to achieve
Certain things are difficult to put into words
A wait for right person...
Love indeed is like a sinking ship---just like a captain who love his ship that in a attach he will sink with his ship rather he leave it...
This endless wait is a habit difficult to get rid of it

A poem which have caught my attention to...

--The romance of eternal hope
"his house burnt down by long ago fires
his mind washed away by ravaging floods
still he get stirred by human faces
still he build a goddess from the earth"

Kichu kotha:

"Kache ele tomake chena jaina,
Jahpsha hoye jau
Joto dure jau toto sposhto hoye utho..."

Symbol:
Like the how they have described the kite with life...it caught in the antenna trying to escape from it but can't if it's escape then perhaps you will miss...may be i will...
And the person on the motor bike drinking tea so re-laxly in the rush hour time...
At night when all sleeps I stay awake to be the night star...WOW!!

Wish you success just like Anuronon....

http://i92.photobucket.com/albums/l23/arp0na/2009b/gallery-pix-big1.jpg
I love it....

Monday, July 06, 2009

Myriam faris,Ana vashogh

Because of the absence my eyes dont know the sleep
Not 2 days, not 2 months, not one hundred days
My heart calls you and my soul goes to you
The past makes me stop and Im waiting to see your eyes
Come back to me to see you and the heart will rest
Make me have some rest, my love, from the fire of the passions
Youll find my eyes smiling and singing the joy
And Ill find you my love, missing as I do

Amar Hariye Jaoa

amar hariye jaowa, tumul kalo megh
tor hariye jaowa, kash bone
amar hariye jaowa...

aamr patt hoyeche, chuler shiti r shatt
tor jatre pore ni, dudin ghorer kune
tumul kalo megh...

amar somoe holo onto bihin poth
tor somoe holo nirob jontronar
amar ekla, ekela kebol laage
toke bhir koreche, bicchiri montrona

amar hariye jaowa, tumul kalo megh
tor hariye jaowa, kash bone
amar hariye jaowa...

Thursday, July 02, 2009

Dancing Inmate's Michael Jackson Tribute

A tribute performed by 1,500 CPDRC Inmates on June 27, 2009 in memory of Michael Jackson. Completed in 10 hours after receiving word that the King of Pop passed away. May he always be remembered. "Ben" and "I'll be there" were sung by Michael when he was still younger! "We are the World" was composed and organized by MJ.

Saturday, June 27, 2009

Katatar

Kantatar (Barbed Wire) revolves around the journey of Sudha (Sreelekha Mitra),A socio-political-love drama, Kantatar centers on an illegal immigrant’s search for identity and her effort to survive sake and in search of an identity, moves from one man to another and from one religion to another. The sudden threat of cross border terrorism entirely changes the socio-political situation in a remote village close to the frontier, the army rolls into town, and the drastic changes take their toll on inter-personal relationships as they are marred by suspicion, competition and fear. Sudha takes refuge in a temporary weather camp just outside the village. She develops a physical relationship with Binod (Sudip Mukherjee), the weather balloonist, whose job it is to take note of the frequent change of wind direction. But soon Sudha's identity comes into question and she is seen as a suspect. Her dream of a secure shelter is once again threatened. This is a beautiful and engaging film, which luxuriates in the story and its location. The visual poetry and unfettered exploration of the ongoing conflict on the borders of India and Bangladesh come together with great impact and insight. There are brilliant touches of both satire and social comment, which go to show that Bappaditya Bandhopadhay has a lot to say about today's India. Sudha’s hard life consists of weaving herself in and out of different relationships with men and dabbling in various religions. The immediate threat of attack entirely changes the climate of her remote border village, and as the army rolls into town, inter-personal relationships are drastically affected. Suspicion, competition and fear start to grip the villagers. Sudha takes refuge in a temporary weather camp just outside the village. Binod, a meteorologist working in the village, becomes fascinated by Sudha, and they soon begin a physical relationship. But when Sudha's identity is called into question, she is seen as a terrorist suspect. Her dreams of security are once again threatened. Kantatar is visually engaging, luxuriating in the lush locales where it was filmed. Director Bappaditya Bandhopadhay relies on both satire and social comment to tell his story, all the while exploring the ongoing conflict on the borders of India and Bangladesh. Modern India is portrayed with great impact and insight.

http://www.gomolo.in/Movie/Movie.aspx?mid=15388

Friday, June 26, 2009

Jani Ekdin Bhor Hobe

Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...
Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...
Bethar ragini mor sur hoye bachbe jani
Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...

Pahar dekhechi ami, dekhechi sagor
aro dekhichi ami, r o dekhechi ami mor
aro dekhechi ami mor chotto dukher ghor
Je ghor dhukkho gulo tar achol tene kande r baje
baje koshto sure baje, baje koshto sure baje

Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...
Bethar ragini mor, sur hoye bajbe jani
Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...




Thursday, June 25, 2009

Michael Jackson dies at 50

It's really shocking for me...
Michael you will be beating in my heart forever!!!
may his soul rest in peace...

Monday, June 22, 2009

Nari Jibon Project

http://www.narijibon.com/index.php
http://narijibon.blogspot.com/
http://www.youtube.com/user/narijibon
How Can you help

Nari Jibon Project (Women’s Life) is a training programme. The objective of Nari Jibon is to provide alternative skills for women. Nari Jibon started its work from March 2005 in Dhaka, Bangladesh. Kathryn B Ward, a Professor of Sociology and Women’s Studies started this project. Funding has come from Executive Director, Kathryn B Ward and her mother Pat Ward and nominally from student admission fees and other donations. Staff are committed to do outreach and connecting students with possible jobs. We have urged staff to develop their own Bangla and English literacy, computer and tailoring skills. The Nari Jibon Project’s main goals are:

* To make the poor and under-privileged women educated and self reliant through different short term education and skill development programs.
* To teach women Bangla, Tailoring, English, Computers, ICT and Photography. Nari Jibon wants to show that the poor women such as garment workers, sex workers can also be skilled in English and computers and can earn some money for their livelihood. This organization also has enrolled students of school, college and university levels who desire to learn computers, English, ICT, and Photography etc and use these skills for their future plans and work.
* To provide some financial aid the poor and brightest women necessary to acquire some more education-skills and to start up their own business or find a job.
* To reach out to slum dwelling women, garments and sex workers.

At present Nari Jibon is offering Bengali, English, tailoring, computer office program, computer repair, graphics & web design, ICT and photography classes. Before taking the computer class the students are taught English. Their levels of English are upgraded to 1, 1.5 and 2. Computer course includes teaching MS Office programs such as Word, Excel and graphics & web page design, and computer repair.

Nari Jibon is one of a few organizations that are working toward specializing women in ICT or Information Communication Technology, which has brought great opportunities for the people of Bangladesh, especially women. Women in Bangladesh can make themselves self-reliant through ICT. This organization has installed a wireless broad band connection to support for women’s empowerment through the ICT. Nari Jibon has established a cyber café only for women where they can access computer and internet in a safe environment and other computer related services such as printing and photos. Students also receive training in taking photographs and generating articles for a web magazine and blogs of Nari Jibon.
Nari Jibon has established a blog in English, titled “Bangladesh from Our View” http://narijibon.blogspot.com and Bangla “Amader Galpa (Our Stories)” http://banglablog-narijibon.blogspot.com to increase students’ & staffs’ creativity on different areas. Nari Jibon’s blog efforts have resulted in a two year grant from Global/Rising Voices to improve students’ blogging skills, including interviews, photos, and video training.




Also, please visit the Nari Jibon USA website: www.narijibonusa.org
and please visit SIUC site SIUC Domestic Violence Resources



=====================================

amra ektu holeo to sahajjo korte pari...

Sunday, June 21, 2009

বাংলাদেশের বাজেটের কথা ২০০৯ - প্রফেসর হান্নানা বেগম

রবীন্দ্রনাথ বলেছেন মানুষ ওয়াদা করে ওয়াদাভঙ্গের জন্য, তবে আমরা আশা করব আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী গত ১১ জুন বাজেট উপস্থাপনের মাধ্যমে জাতির জন্য যে ওয়াদা করেছেন তা রাখার জন্য করেছেন। পালনের জন্য করেছেন। বলা ভাল বাজেটে তিনি তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। আমরা ভালভাবেই জানি, বাজেটে শুধু এক বছরের বরাদ্দ থাকে। কিন্তু শঙ্খের মাঝে যে সমুদ্রের শব্দ শোনা যায়। বাজেটের মধ্যে অর্থনীতি পরিচালনার মূল সুরটি ধ্বনিত হয়। তাই আমরা কান পেতে মন দিয়ে শুনি বাজেটে কি আছে। এবার বাজেটে আশা যাক। অর্থমন্ত্রী যে বাজেট উপস্থাপন করেছেন তার অংক হল ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। বার্ষিক উন্নয়ন ব্যয় ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এখানে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রয়েছে। সরকার ও ব্যক্তি উদ্যোক্তার যৌথ উদ্যোগে অবকাঠামো গড়ে তোলার প্রস্তাব করা হয়েছে। কথা দেয়া হয়েছে কর্মরত শ্রমিকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার আগে কোন লোকসানী কারখানা বিরাষ্ট্রীকরণ করা হবে না। নতুন করে যুক্ত হয়েছে এসএসসি পরীক্ষার পর কিছু এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ছাত্রদের কর্মক্ষেত্রে নিয়োগের কথা। আছে নারী সংবেদনশীল বাজেটের খবর। সর্বমোট ১০৮ পৃষ্ঠার একটি বর্ণনামূলক বাজেট।বাজেটের পর অর্থনীতির জগতে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে বাজেটের বিশালত্ব, বাস্তবায়ন সংশয়, কালো টাকা সাদা করার প্রস্তাব, সরকার ও ব্যক্তি উদ্যোক্তার যৌথ বিনিয়োগের নেতিবাচক দিকসমূহ। গুরুত্ব পাচ্ছে না জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট উপস্থাপনের খবর এবং দরিদ্র এলাকার ছাত্রদের স্কুলে খাবার দেওয়ার মত প্রস্তাব। দৃশ্যমান হচ্ছে রপ্তানি শিল্পের সুবিধা না পাওয়ার ক্ষোভ, কর আরোপ করা নিউজ প্রিন্ট ব্যবহারকারীদের ধমক।
অভিযোগ- বাজেটের অংক অনেক বড়, এটির বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। বাজেট কি আদতেই বড়? একেবারেই কি অবাস্তবায়ন যোগ্য? প্রস্তাবিত বাজেট ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। এটি আমাদের জিডিপি’র ১৬.৫ শতাংশ। গতবারের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকা। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে জিডিপি’র ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাজেট হয়। বাজেট বড় করার প্রতি অর্থনীতিবিদদের অনীহার প্রধান কারণ, অর্থায়নসূত্রের অনিশ্চয়তা। এছাড়া অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা যায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার কর্মসূচি কোন অবস্থাতেই বাস্তবায়নের সম্ভাবনা নেই। ২০ হাজার কোটি টাকার অধিক উন্নয়ন কর্মসূচি এ পর্যন্ত কখনও বাস্তবায়িত হয় নি।বাজেট বাস্তবায়নের জন্য সরকারের সূত্র হল বৈদেশিক সাহায্য, রাজস্ব আয় ও ব্যাংক ঋণ। গুরুগৃহ এখন মন্দায় আক্রান্ত। অতএব বৈদেশিক সাহায্যের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী সংসদে বলেছেন শর্ত দিয়ে ঋণ নেয়া হবে না। দ্বিতীয় সূত্র রাজস্ব আয়। এটি খুব নির্ভরযোগ্য নয়। অন্যটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংক থেকে সরকার টাকা ধার নিলে বিনিয়োগের সম্ভাবনা কমে যাবে। যা আমরা কোন ভাবেই চাইতে পারি না। অতএব সম্ভাবনার যদি কিছু থাকে তাহলো রাজস্ব আয় বাড়ানো। রাজস্ব আয়ের প্রধান সূত্র আয়কর। দেশে টি.আই. এন. নম্বর প্রাপ্তদের সংখ্যা ২২ লাখ। কিন্তু কর দিচ্ছেন মাত্র ৭ লাখ। আমরা আমাদের কর প্রদানের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারি নি। প্রশ্ন উঠতে পারে, কর দাতা কর দিয়ে বিনিময়ে কি পাচ্ছেন? এটি একটি অনুসঙ্গ হতে পারে। তবে আয়কর কর্মকর্তাদের সম্পর্কে মানুষের ধারণা হল ‘বাঘে ছুঁলে আঠার ঘা’ অতএব যে কোন ভাবে যতক্ষণ পারা যায় এদের থেকে দূরত্ব রেখে চলা। কর কর্মকর্তাগণ অনেক সময় জনগণকে অহেতুক ঝামেলায় ফেলে মধ্যস্বত্ব ভোগ করতে চায়। যা মানুষ কোন মতেই পছন্দ করে না। এসব আমরা কমবেশি সবাই জানি। আমাদের অবশ্যই এ ধারা পরিবর্তন করতে হবে।বাজেটের আর একটি প্রস্তাব, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দান। আমাদের দেশে প্রতিবছর এটি সমালোচিত হয়। সরকারি দল প্রস্তাব করে বিরোধীদল বিরোধিতা করে। এটা ঠিক, আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত এটি করেছে। কিন' কাজটি অনৈতিক। এবং ভুল ইঙ্গিত করে। এবার টাকা সাদা করার সময় কাল তিন বছর। কালো টাকা দুইভাবে চিহ্নিত হতে পারে। প্রথমত কেউ যদি সৎ উপায়ে উপার্জন করেও কোন কারণে কর ফাঁকি দেয়। দ্বিতীয়ত অনৈতিক উপায়ে অর্জিত টাকা। এ টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়ার অর্থ নীতিহীনতাকে প্রশ্রয় দেওয়া। কেন আমরা কাজটি করছি আমাদের আয়কর বাড়ানোর জন্য, বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কিন্তু আমরা কেন মনে করছি এ সব টাকা আগেকার দিনের মত বালিশের ভিতর বা মাটির নিচে থেকে অচল হয়ে আছে। এ টাকা অবশ্যই বাজারে চলছে। যে কারণে বারবার ঘোষণা দিয়েও আমরা যথেষ্ট পরিমাণ টাকা পেয়েছি এ জাতীয় উদাহরণ আমাদের নেই। অন্যদিকে যারা এখন নিয়মিত আয়কর দিচ্ছেন তারা কর দিচ্ছেন শতকরা ২৫ ভাগ হারে। আর যারা অনৈতিক উপায়ে অর্জন করে এখন কর দিবেন তারা দিবেন শতকরা ১০ ভাগ হারে। এতে আমরা অনৈতিকতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছি এবং অন্যদেরও অনৈতিক হতে বলছি। যারা এখন নীতিগত পথে উপার্জন করছেন তারা আগামী ২ বছর কর না দিয়ে তৃতীয় বছরে শতকরা ১০ ভাগ হারে কর দিতে পারবেন। এবার তিন বছরের সময়কালের কথা বলা হয়েছে। তাহলে সাধারণ করের ২৫% হারের চেয়ে কালো টাকার আয়কর হার কম। আমরা আমাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকে নীতির কথা লিখছি। আর ওদের সামনে এসব করছি, ওরা বই আর বাস্তবের মধ্যে কোনটা বিশ্বাস করবে? সর্বোপরি মহাজোটের বড় শরিক আওয়ামী লীগ ইশতেহারে দুর্নীতি করবে না বলে সাফ ওয়াদা দিয়েছে। তাদের ওয়াদার কি হবে?
আমাদের অতীত ইতিহাস- বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি প্রকল্পের বাস্তবায়ন ঘাটতি। কারণ অধিকাংশ মন্ত্রণালয় তাদের নির্ধারিত প্রকল্পের বাস্তবায়ন করতে পারে না। আমাদের প্রকল্পের টাকা ছাড়ের পদ্ধতি অত্যন্ত প্রলম্বিত, কখনও কখনও প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষর পর্যন্ত গড়ায়। দ্বিতীয়ত এর মধ্যে এমন সব জটিলতা রয়েছে যাতে যে কোন কর্মকর্তা অন্যায় না করেও দোষী হতে পারেন। ফলে প্রশাসনিক কর্মকর্তাগণ আদিষ্ট হয়ে অথবা নির্দেশিত হয়ে কাজ করতে চান। তারা আগ বাড়িয়ে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে চান না। পরবর্তীতে তার বিরোধী দল ক্ষমতায় আসলে তার রাজনৈতিক বিপদ হতে পারে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলকে এসব সংস্কৃতি পরিবর্তনে অগ্রগামী হতে হবে। তবে ১৯৯৮ এ বন্যার সময়কালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে একদিনের মধ্যেও প্রকল্পের অর্থ ছাড় হয়েছে এধরনের উদাহরণও রয়েছে।
বিষয় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) দেশের অবকাঠামে গড়ে তোলা। এটি শুনতে আপাতত মধুর হলেও খুব স্বচ্ছ কিছু নয়। অবকাঠামে গঠন করা আমাদের প্রয়োজন, অতীতেও এ ধরনের হয়েছে। কিন্তু সাবধানতার প্রয়োজন রয়েছে। যে প্রকল্পগুলো বড়, যেখানে বিদেশি লগ্নীকারীদের লাগতে পারে, তারা লাভের দিকটিই দেখবে দেশের দিক দেখবে না। এখন আমাদের লগ্লিকারী বন্ধুরা এমনটিই চান। আমাদের হয়ত প্রয়োজন উত্তরবঙ্গে রেলপথ করা, তারা বলবেন দক্ষিণ বঙ্গের কথা। যেখানে যাতায়াত ব্যবস্থা এখনই ভাল। সুতরাং দেশের সর্বোচ্চ ভালটির জন্য অর্থলগ্নীকারীর অভাব হতে পারে। এছাড়া যদি সড়ক শিক্ষাঙ্গন ইত্যাদির কাজ করা হয় তাতে সরকারের একচ্ছত্র কর্র্তৃত্ব নাও থাকতে পারে। বিষয়গুলো বিবেচনার প্রয়োজন রাখে।জেন্ডার ভিত্তিক বাজেটের প্রাথমিক উদ্যোগ হিসেবে নারীর হিস্যা নিশ্চিত করার জন্য প্রথমবারের মত নারী উন্নয়নে বরাদ্দের পরিমাণ নিয়ে চার মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণত, সমাজকল্যাণ এবং খাদ্য ও দুর্র্যোগ ব্যবস্থাপনা) পৃথক প্রতিবেদন উপস্থাপনের কথাও বলেছেন অর্থমন্ত্রী। সর্বোপরি ১৯৯৭ সালে প্রণীত নারী নীতি বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। ইতোপূর্বে আমরা বহুবার জেন্ডার সংবেদনশীল শব্দটি বাজেটে দেখেছি, কিন' বরাদ্দ পাই নি। এবার এ বাজেটে বাস্তবতার অবকাশ আছে। নারীনীতির বাস্তবায়নের বিষয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায় না। তবে বাজেট সরকারের একটি দলিল। এখানে এর উল্লেখ আমাদের আশাবাদী করেছে।বাজেটে অতি দরিদ্রপীড়িত এলাকার স্কুলে শিক্ষার্থীদের খাবার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। এছাড়াও দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে কৃষি, গ্রামীণ অর্থনীতি ও বিদ্যুতের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বাজেটে, যা সরকারের নির্বাচনী ওয়াদা পালনে নিষ্ঠার ধারণা দেয়।

লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ ইডেন মহিলা কলেজ ঢাকা।
সুত্রঃ দৈনিক আজাদী

========================================
কালো টাকা সাদা করার সুযোগ করে দিয়ে খুবি অন্যায় কাজ করেছে সরকার। আগামীতে সবাই এইভাবে সুযোগ নিবে। আবারো আমাদের দেশ দুর্নিতীর দিক দিয়ে এক নম্বরে চলে এল। আওয়ামিলীগ ওয়াদা রাখতে পারলনা...

Saturday, June 20, 2009

শুভ জন্মদিন আমাদের মা...

মাগো শুভ জন্মদিন। তোমার আর আমার জন্মদিন একি মাসে পরল। সেই জন্য তোমার সাথে আমার অনেক মিল। মাগো আমি খুবি গর্ভীত আমি তোমার সন্তান। দু'হাত তুলে দোয়া করি সবার কপালে যেন তোমার মত মা মিলে। আজকে তোমার জন্য কিছু করতে পারিনি। মনটা খুবি খারাপ ছিল। তারপরও চেষ্টা করেছি কিছুটা আনন্দ করতে তোমার সাথে পুরো পরিবার মিলে। আশা করি তোমার ভালো লেগেছে। তোমাকে অনেক অনেক অনেক ভালোবাসি মামনি।

তোমার সন্তান...

Friday, June 19, 2009

Happy 3rd Monthversary Dear Wife


হুম, আমার বিয়ের দেখতে দেখতে তিনমাস হয়ে গেল? ঘুম থেকে উঠেই দেখি আমার জামাই ইমেইল করল...শুভেচ্ছা জানালো...তিনমাস পুর্ণ হলো। চমৎকার একটা কার্ড পাঠালো। দেখে মনটা ভরে গেল...আমার প্রিয় ফুল দিয়ে সাজানো...আবারো...তোমাকে ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা...

Wednesday, June 17, 2009

রক্তের বিনিময়ে খাদ্য!

খুব ইচ্ছা আমার রক্ত ডোনেট করার। গিয়েছিলাম রক্ত দিতে অফিস থেকে মার্চ, ২০০৯। আমার আইরন দেখার পর আমাকে রেডি করে হাতের ভেইন খুঁজে বেটি। পায়নাই মহিলা ভয় পেয়ে যাই। আর না দেখে ও ডাকে অন্যজনকে। আবারো রিচেক করার পর এইবার ওরা ভীষন ভাবে বিভ্রান্ত। বাম হাতে একবার চেষ্টা করল সুঁই দিয়ে কিন্তু ভেইন পেলোনা রক্তের স্রোত নেই। আবার চেষ্টা করল ডান হাতে আমি উফ! করে উঠি। সরি বলে আবার যখন সুঁই ঢুকালো এইবার মনে করেছিলাম হবে, কিন্তু হলনা...হতাস হলাম রক্ত আসছেনা। এক ফোটা দু'ফোটা। এরপর লোকটা লাস্ট ট্রাই বলে বাম হাতে দিল ভেইন খুঁজে। হাইরে আল্লাহ আমার পরীক্ষা শেষ হল। তবে এইবারো ওরা ভুল জায়গাই ছুরি চালিয়েছে। গাধা কতগুলা। আমাকে সাজেকসন করল প্রচুর পরিমান পান করার জন্য জুস, পানি ইত্যাদি। আমিও নিরাশ হয়ে ফিরে যাই অফিসে। পরেরদিন হাত ফুলে যাই প্রচন্ড ব্যাথা। হাত নারাতে পারিনা। কাজে যাই কিন্তু খুব পেইন। পেইন কিলার খেলাম। কাজ হলনা। ভয় পেয়ে যাই। বাসার সবাই বকা দেয়। আমার কিছু বলার থাকেনা। চুপচাপ সয়ে যাই। আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে আসে।

আজ জুন মাসের ১৭ তারিখ, ভাবী পরিক্ষার হলে আমার হাতে অনেক সময় কি করব বুঝতে পারছিলাম না। কলেজ থেকে বের হতেই দেখলাম বড় করে লেখা ডোনেট ব্লাড। দেখে খুব ইচ্ছে হল হে আমি রক্ত দিব। গেলাম বাসের মদ্ধে ঢুকে পরি। অনেক ছেলে রক্ত দিচ্ছে। আবারো সেই মার্চের মত করে বসেছিলাম, এক লোক এসে ডাকল। ইনফরমেসন নিল। এরপর সিস্টেমে দেখল যে আমার হাতে অনেকবার গুতাগুতি করার পরও ওরা মার্চে ভেইন বের করতে পারেনি। যদি আবার ফিরে আসি যেন কয়েকবার সুঁই ঢুকানোর আগে ভেইন কোথাই আছে, নাকি নাই সেটা যেন দেখে। কথাটা শুনে অবাক। আইরন চেক করার পর বললাম দেখ আমি খুবি আগ্রহি রক্ত দেয়ার জন্য তুমি প্লিস না করিওনা। আমার হাতের ভেইন আছে সেটা তুমি এক্তু ভাল করে দেখ। লোকটা এলে পরে আমাকে রেডি করে...হাতে এক্তা স্পংজ দিল। প্রেস করতে বলে অনেক্ষন, আর তখনি ও একবার দেখতেই বের করে ফেলে। "um here is a good vein" আমার আনন্দের সীমা নেই। সঙ্গে সঙ্গে বলি যে আর দেরি কেন। চেষ্টা কর...দেখতে না দেখতে এক ইউনিট রক্ত চলে গেল বেগে। আমি অবাক হলাম আমার রক্ত দেখে কি যে ঘাঢ়!! এক্তু কালচে ধরনের পাতলা না...

রক্ত দেয়ার সময় লোকটা অনেক হেল্পফুল ছিল। বার বার জিজ্ঞেস করছিল আমি ঠিক আছি কিনা। অর হাত অনেক পাতলা ছিল্ল। একদম বুঝতে পারিনি কখন সে দিল আর নিল। বার বার আমার ইচ্ছে কে প্রাধান্ন দিচ্ছিল। যাই হোক আমার খুব ভালো লাগলো। কিছু একটা করতে পেরেছি। পর পর আমাকে আপেল জুস দিল, মুভি টিকেট আর পিজা। আমি এক্তু সোঙ্কচিত হলাম। জিজ্ঞেস করলে কেন? উত্তর দেই এইগুল দেই ছেলে পেলে যেন আসে কিছু পেতে তাতে কিছু দিল। হাসি পেল...রক্তের বিনিময়ে খাদ্য...

এক্তা স্টিকার পেলাম..."first time donor"

আমি মাকে বলি, কি যে ঘাঢ়!! এক্তু কালচে ধরনের। পাতলা না, মা বলে যে ঘাঢ় রক্ত নাকি ভালোনা!!! আমি শুনে অবাক।

Tuesday, June 16, 2009

Shororitur Borsha Amar Prio Ritu

Borshakal karo jonno anondo to karo jonno koshtokor...Borsha ritu ke niye amar onek sriti, onek golpo, anondo, ebong koshto. Tarporo borshakal ashlei mukhorito hoye jai notun kichur chonder ashai...shei hok na purono shobdho borsha...muche diye jak borsha amader koshter sriti...mukhorito kore tuluk amader charpash....hey borsha ritu notun kore dau amader purono ebong bortomaner anonder ebong koshto makha shomoi gulo...

http://www.traveljournals.net/pictures/l/14/148528-the-end-of-the-rainy-season-in-the-north-wantugu-ghana.jpg
Kritoggota janai chobi gulor jonno

Shobaike Borsha Ritur onek onek shuvecha...ashun amra borshakal ke boron kore ni :) shobai shabdhane thakben ebong dua koren amader desh jeno ebar onek koshto theke mukti pai...borshar pani jeno charpashe choriye na pore...Allah tader sohai hok. (aamin)


http://www.lifearoundme.com/wp-content/uploads/2008/06/a-rainy-day.jpg
Kritoggota janai chobi gulor jonno

jete jete borshakaler kichu gaan upohar dilam...asha kori bhalo lagbe...