Saturday, June 27, 2009

Katatar

Kantatar (Barbed Wire) revolves around the journey of Sudha (Sreelekha Mitra),A socio-political-love drama, Kantatar centers on an illegal immigrant’s search for identity and her effort to survive sake and in search of an identity, moves from one man to another and from one religion to another. The sudden threat of cross border terrorism entirely changes the socio-political situation in a remote village close to the frontier, the army rolls into town, and the drastic changes take their toll on inter-personal relationships as they are marred by suspicion, competition and fear. Sudha takes refuge in a temporary weather camp just outside the village. She develops a physical relationship with Binod (Sudip Mukherjee), the weather balloonist, whose job it is to take note of the frequent change of wind direction. But soon Sudha's identity comes into question and she is seen as a suspect. Her dream of a secure shelter is once again threatened. This is a beautiful and engaging film, which luxuriates in the story and its location. The visual poetry and unfettered exploration of the ongoing conflict on the borders of India and Bangladesh come together with great impact and insight. There are brilliant touches of both satire and social comment, which go to show that Bappaditya Bandhopadhay has a lot to say about today's India. Sudha’s hard life consists of weaving herself in and out of different relationships with men and dabbling in various religions. The immediate threat of attack entirely changes the climate of her remote border village, and as the army rolls into town, inter-personal relationships are drastically affected. Suspicion, competition and fear start to grip the villagers. Sudha takes refuge in a temporary weather camp just outside the village. Binod, a meteorologist working in the village, becomes fascinated by Sudha, and they soon begin a physical relationship. But when Sudha's identity is called into question, she is seen as a terrorist suspect. Her dreams of security are once again threatened. Kantatar is visually engaging, luxuriating in the lush locales where it was filmed. Director Bappaditya Bandhopadhay relies on both satire and social comment to tell his story, all the while exploring the ongoing conflict on the borders of India and Bangladesh. Modern India is portrayed with great impact and insight.

http://www.gomolo.in/Movie/Movie.aspx?mid=15388

Friday, June 26, 2009

Jani Ekdin Bhor Hobe

Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...
Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...
Bethar ragini mor sur hoye bachbe jani
Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...

Pahar dekhechi ami, dekhechi sagor
aro dekhichi ami, r o dekhechi ami mor
aro dekhechi ami mor chotto dukher ghor
Je ghor dhukkho gulo tar achol tene kande r baje
baje koshto sure baje, baje koshto sure baje

Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...
Bethar ragini mor, sur hoye bajbe jani
Jani ekdin bhor hobe
Shopnocharini...




Thursday, June 25, 2009

Michael Jackson dies at 50

It's really shocking for me...
Michael you will be beating in my heart forever!!!
may his soul rest in peace...

Monday, June 22, 2009

Nari Jibon Project

http://www.narijibon.com/index.php
http://narijibon.blogspot.com/
http://www.youtube.com/user/narijibon
How Can you help

Nari Jibon Project (Women’s Life) is a training programme. The objective of Nari Jibon is to provide alternative skills for women. Nari Jibon started its work from March 2005 in Dhaka, Bangladesh. Kathryn B Ward, a Professor of Sociology and Women’s Studies started this project. Funding has come from Executive Director, Kathryn B Ward and her mother Pat Ward and nominally from student admission fees and other donations. Staff are committed to do outreach and connecting students with possible jobs. We have urged staff to develop their own Bangla and English literacy, computer and tailoring skills. The Nari Jibon Project’s main goals are:

* To make the poor and under-privileged women educated and self reliant through different short term education and skill development programs.
* To teach women Bangla, Tailoring, English, Computers, ICT and Photography. Nari Jibon wants to show that the poor women such as garment workers, sex workers can also be skilled in English and computers and can earn some money for their livelihood. This organization also has enrolled students of school, college and university levels who desire to learn computers, English, ICT, and Photography etc and use these skills for their future plans and work.
* To provide some financial aid the poor and brightest women necessary to acquire some more education-skills and to start up their own business or find a job.
* To reach out to slum dwelling women, garments and sex workers.

At present Nari Jibon is offering Bengali, English, tailoring, computer office program, computer repair, graphics & web design, ICT and photography classes. Before taking the computer class the students are taught English. Their levels of English are upgraded to 1, 1.5 and 2. Computer course includes teaching MS Office programs such as Word, Excel and graphics & web page design, and computer repair.

Nari Jibon is one of a few organizations that are working toward specializing women in ICT or Information Communication Technology, which has brought great opportunities for the people of Bangladesh, especially women. Women in Bangladesh can make themselves self-reliant through ICT. This organization has installed a wireless broad band connection to support for women’s empowerment through the ICT. Nari Jibon has established a cyber café only for women where they can access computer and internet in a safe environment and other computer related services such as printing and photos. Students also receive training in taking photographs and generating articles for a web magazine and blogs of Nari Jibon.
Nari Jibon has established a blog in English, titled “Bangladesh from Our View” http://narijibon.blogspot.com and Bangla “Amader Galpa (Our Stories)” http://banglablog-narijibon.blogspot.com to increase students’ & staffs’ creativity on different areas. Nari Jibon’s blog efforts have resulted in a two year grant from Global/Rising Voices to improve students’ blogging skills, including interviews, photos, and video training.




Also, please visit the Nari Jibon USA website: www.narijibonusa.org
and please visit SIUC site SIUC Domestic Violence Resources



=====================================

amra ektu holeo to sahajjo korte pari...

Sunday, June 21, 2009

বাংলাদেশের বাজেটের কথা ২০০৯ - প্রফেসর হান্নানা বেগম

রবীন্দ্রনাথ বলেছেন মানুষ ওয়াদা করে ওয়াদাভঙ্গের জন্য, তবে আমরা আশা করব আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী গত ১১ জুন বাজেট উপস্থাপনের মাধ্যমে জাতির জন্য যে ওয়াদা করেছেন তা রাখার জন্য করেছেন। পালনের জন্য করেছেন। বলা ভাল বাজেটে তিনি তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। আমরা ভালভাবেই জানি, বাজেটে শুধু এক বছরের বরাদ্দ থাকে। কিন্তু শঙ্খের মাঝে যে সমুদ্রের শব্দ শোনা যায়। বাজেটের মধ্যে অর্থনীতি পরিচালনার মূল সুরটি ধ্বনিত হয়। তাই আমরা কান পেতে মন দিয়ে শুনি বাজেটে কি আছে। এবার বাজেটে আশা যাক। অর্থমন্ত্রী যে বাজেট উপস্থাপন করেছেন তার অংক হল ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। বার্ষিক উন্নয়ন ব্যয় ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এখানে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রয়েছে। সরকার ও ব্যক্তি উদ্যোক্তার যৌথ উদ্যোগে অবকাঠামো গড়ে তোলার প্রস্তাব করা হয়েছে। কথা দেয়া হয়েছে কর্মরত শ্রমিকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার আগে কোন লোকসানী কারখানা বিরাষ্ট্রীকরণ করা হবে না। নতুন করে যুক্ত হয়েছে এসএসসি পরীক্ষার পর কিছু এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ছাত্রদের কর্মক্ষেত্রে নিয়োগের কথা। আছে নারী সংবেদনশীল বাজেটের খবর। সর্বমোট ১০৮ পৃষ্ঠার একটি বর্ণনামূলক বাজেট।বাজেটের পর অর্থনীতির জগতে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে বাজেটের বিশালত্ব, বাস্তবায়ন সংশয়, কালো টাকা সাদা করার প্রস্তাব, সরকার ও ব্যক্তি উদ্যোক্তার যৌথ বিনিয়োগের নেতিবাচক দিকসমূহ। গুরুত্ব পাচ্ছে না জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট উপস্থাপনের খবর এবং দরিদ্র এলাকার ছাত্রদের স্কুলে খাবার দেওয়ার মত প্রস্তাব। দৃশ্যমান হচ্ছে রপ্তানি শিল্পের সুবিধা না পাওয়ার ক্ষোভ, কর আরোপ করা নিউজ প্রিন্ট ব্যবহারকারীদের ধমক।
অভিযোগ- বাজেটের অংক অনেক বড়, এটির বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। বাজেট কি আদতেই বড়? একেবারেই কি অবাস্তবায়ন যোগ্য? প্রস্তাবিত বাজেট ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। এটি আমাদের জিডিপি’র ১৬.৫ শতাংশ। গতবারের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকা। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে জিডিপি’র ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাজেট হয়। বাজেট বড় করার প্রতি অর্থনীতিবিদদের অনীহার প্রধান কারণ, অর্থায়নসূত্রের অনিশ্চয়তা। এছাড়া অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা যায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার কর্মসূচি কোন অবস্থাতেই বাস্তবায়নের সম্ভাবনা নেই। ২০ হাজার কোটি টাকার অধিক উন্নয়ন কর্মসূচি এ পর্যন্ত কখনও বাস্তবায়িত হয় নি।বাজেট বাস্তবায়নের জন্য সরকারের সূত্র হল বৈদেশিক সাহায্য, রাজস্ব আয় ও ব্যাংক ঋণ। গুরুগৃহ এখন মন্দায় আক্রান্ত। অতএব বৈদেশিক সাহায্যের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী সংসদে বলেছেন শর্ত দিয়ে ঋণ নেয়া হবে না। দ্বিতীয় সূত্র রাজস্ব আয়। এটি খুব নির্ভরযোগ্য নয়। অন্যটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংক থেকে সরকার টাকা ধার নিলে বিনিয়োগের সম্ভাবনা কমে যাবে। যা আমরা কোন ভাবেই চাইতে পারি না। অতএব সম্ভাবনার যদি কিছু থাকে তাহলো রাজস্ব আয় বাড়ানো। রাজস্ব আয়ের প্রধান সূত্র আয়কর। দেশে টি.আই. এন. নম্বর প্রাপ্তদের সংখ্যা ২২ লাখ। কিন্তু কর দিচ্ছেন মাত্র ৭ লাখ। আমরা আমাদের কর প্রদানের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারি নি। প্রশ্ন উঠতে পারে, কর দাতা কর দিয়ে বিনিময়ে কি পাচ্ছেন? এটি একটি অনুসঙ্গ হতে পারে। তবে আয়কর কর্মকর্তাদের সম্পর্কে মানুষের ধারণা হল ‘বাঘে ছুঁলে আঠার ঘা’ অতএব যে কোন ভাবে যতক্ষণ পারা যায় এদের থেকে দূরত্ব রেখে চলা। কর কর্মকর্তাগণ অনেক সময় জনগণকে অহেতুক ঝামেলায় ফেলে মধ্যস্বত্ব ভোগ করতে চায়। যা মানুষ কোন মতেই পছন্দ করে না। এসব আমরা কমবেশি সবাই জানি। আমাদের অবশ্যই এ ধারা পরিবর্তন করতে হবে।বাজেটের আর একটি প্রস্তাব, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দান। আমাদের দেশে প্রতিবছর এটি সমালোচিত হয়। সরকারি দল প্রস্তাব করে বিরোধীদল বিরোধিতা করে। এটা ঠিক, আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত এটি করেছে। কিন' কাজটি অনৈতিক। এবং ভুল ইঙ্গিত করে। এবার টাকা সাদা করার সময় কাল তিন বছর। কালো টাকা দুইভাবে চিহ্নিত হতে পারে। প্রথমত কেউ যদি সৎ উপায়ে উপার্জন করেও কোন কারণে কর ফাঁকি দেয়। দ্বিতীয়ত অনৈতিক উপায়ে অর্জিত টাকা। এ টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়ার অর্থ নীতিহীনতাকে প্রশ্রয় দেওয়া। কেন আমরা কাজটি করছি আমাদের আয়কর বাড়ানোর জন্য, বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কিন্তু আমরা কেন মনে করছি এ সব টাকা আগেকার দিনের মত বালিশের ভিতর বা মাটির নিচে থেকে অচল হয়ে আছে। এ টাকা অবশ্যই বাজারে চলছে। যে কারণে বারবার ঘোষণা দিয়েও আমরা যথেষ্ট পরিমাণ টাকা পেয়েছি এ জাতীয় উদাহরণ আমাদের নেই। অন্যদিকে যারা এখন নিয়মিত আয়কর দিচ্ছেন তারা কর দিচ্ছেন শতকরা ২৫ ভাগ হারে। আর যারা অনৈতিক উপায়ে অর্জন করে এখন কর দিবেন তারা দিবেন শতকরা ১০ ভাগ হারে। এতে আমরা অনৈতিকতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছি এবং অন্যদেরও অনৈতিক হতে বলছি। যারা এখন নীতিগত পথে উপার্জন করছেন তারা আগামী ২ বছর কর না দিয়ে তৃতীয় বছরে শতকরা ১০ ভাগ হারে কর দিতে পারবেন। এবার তিন বছরের সময়কালের কথা বলা হয়েছে। তাহলে সাধারণ করের ২৫% হারের চেয়ে কালো টাকার আয়কর হার কম। আমরা আমাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকে নীতির কথা লিখছি। আর ওদের সামনে এসব করছি, ওরা বই আর বাস্তবের মধ্যে কোনটা বিশ্বাস করবে? সর্বোপরি মহাজোটের বড় শরিক আওয়ামী লীগ ইশতেহারে দুর্নীতি করবে না বলে সাফ ওয়াদা দিয়েছে। তাদের ওয়াদার কি হবে?
আমাদের অতীত ইতিহাস- বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি প্রকল্পের বাস্তবায়ন ঘাটতি। কারণ অধিকাংশ মন্ত্রণালয় তাদের নির্ধারিত প্রকল্পের বাস্তবায়ন করতে পারে না। আমাদের প্রকল্পের টাকা ছাড়ের পদ্ধতি অত্যন্ত প্রলম্বিত, কখনও কখনও প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষর পর্যন্ত গড়ায়। দ্বিতীয়ত এর মধ্যে এমন সব জটিলতা রয়েছে যাতে যে কোন কর্মকর্তা অন্যায় না করেও দোষী হতে পারেন। ফলে প্রশাসনিক কর্মকর্তাগণ আদিষ্ট হয়ে অথবা নির্দেশিত হয়ে কাজ করতে চান। তারা আগ বাড়িয়ে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে চান না। পরবর্তীতে তার বিরোধী দল ক্ষমতায় আসলে তার রাজনৈতিক বিপদ হতে পারে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলকে এসব সংস্কৃতি পরিবর্তনে অগ্রগামী হতে হবে। তবে ১৯৯৮ এ বন্যার সময়কালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে একদিনের মধ্যেও প্রকল্পের অর্থ ছাড় হয়েছে এধরনের উদাহরণও রয়েছে।
বিষয় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) দেশের অবকাঠামে গড়ে তোলা। এটি শুনতে আপাতত মধুর হলেও খুব স্বচ্ছ কিছু নয়। অবকাঠামে গঠন করা আমাদের প্রয়োজন, অতীতেও এ ধরনের হয়েছে। কিন্তু সাবধানতার প্রয়োজন রয়েছে। যে প্রকল্পগুলো বড়, যেখানে বিদেশি লগ্নীকারীদের লাগতে পারে, তারা লাভের দিকটিই দেখবে দেশের দিক দেখবে না। এখন আমাদের লগ্লিকারী বন্ধুরা এমনটিই চান। আমাদের হয়ত প্রয়োজন উত্তরবঙ্গে রেলপথ করা, তারা বলবেন দক্ষিণ বঙ্গের কথা। যেখানে যাতায়াত ব্যবস্থা এখনই ভাল। সুতরাং দেশের সর্বোচ্চ ভালটির জন্য অর্থলগ্নীকারীর অভাব হতে পারে। এছাড়া যদি সড়ক শিক্ষাঙ্গন ইত্যাদির কাজ করা হয় তাতে সরকারের একচ্ছত্র কর্র্তৃত্ব নাও থাকতে পারে। বিষয়গুলো বিবেচনার প্রয়োজন রাখে।জেন্ডার ভিত্তিক বাজেটের প্রাথমিক উদ্যোগ হিসেবে নারীর হিস্যা নিশ্চিত করার জন্য প্রথমবারের মত নারী উন্নয়নে বরাদ্দের পরিমাণ নিয়ে চার মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণত, সমাজকল্যাণ এবং খাদ্য ও দুর্র্যোগ ব্যবস্থাপনা) পৃথক প্রতিবেদন উপস্থাপনের কথাও বলেছেন অর্থমন্ত্রী। সর্বোপরি ১৯৯৭ সালে প্রণীত নারী নীতি বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। ইতোপূর্বে আমরা বহুবার জেন্ডার সংবেদনশীল শব্দটি বাজেটে দেখেছি, কিন' বরাদ্দ পাই নি। এবার এ বাজেটে বাস্তবতার অবকাশ আছে। নারীনীতির বাস্তবায়নের বিষয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায় না। তবে বাজেট সরকারের একটি দলিল। এখানে এর উল্লেখ আমাদের আশাবাদী করেছে।বাজেটে অতি দরিদ্রপীড়িত এলাকার স্কুলে শিক্ষার্থীদের খাবার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। এছাড়াও দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে কৃষি, গ্রামীণ অর্থনীতি ও বিদ্যুতের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বাজেটে, যা সরকারের নির্বাচনী ওয়াদা পালনে নিষ্ঠার ধারণা দেয়।

লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ ইডেন মহিলা কলেজ ঢাকা।
সুত্রঃ দৈনিক আজাদী

========================================
কালো টাকা সাদা করার সুযোগ করে দিয়ে খুবি অন্যায় কাজ করেছে সরকার। আগামীতে সবাই এইভাবে সুযোগ নিবে। আবারো আমাদের দেশ দুর্নিতীর দিক দিয়ে এক নম্বরে চলে এল। আওয়ামিলীগ ওয়াদা রাখতে পারলনা...

Saturday, June 20, 2009

শুভ জন্মদিন আমাদের মা...

মাগো শুভ জন্মদিন। তোমার আর আমার জন্মদিন একি মাসে পরল। সেই জন্য তোমার সাথে আমার অনেক মিল। মাগো আমি খুবি গর্ভীত আমি তোমার সন্তান। দু'হাত তুলে দোয়া করি সবার কপালে যেন তোমার মত মা মিলে। আজকে তোমার জন্য কিছু করতে পারিনি। মনটা খুবি খারাপ ছিল। তারপরও চেষ্টা করেছি কিছুটা আনন্দ করতে তোমার সাথে পুরো পরিবার মিলে। আশা করি তোমার ভালো লেগেছে। তোমাকে অনেক অনেক অনেক ভালোবাসি মামনি।

তোমার সন্তান...

Friday, June 19, 2009

Happy 3rd Monthversary Dear Wife


হুম, আমার বিয়ের দেখতে দেখতে তিনমাস হয়ে গেল? ঘুম থেকে উঠেই দেখি আমার জামাই ইমেইল করল...শুভেচ্ছা জানালো...তিনমাস পুর্ণ হলো। চমৎকার একটা কার্ড পাঠালো। দেখে মনটা ভরে গেল...আমার প্রিয় ফুল দিয়ে সাজানো...আবারো...তোমাকে ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা...

Wednesday, June 17, 2009

রক্তের বিনিময়ে খাদ্য!

খুব ইচ্ছা আমার রক্ত ডোনেট করার। গিয়েছিলাম রক্ত দিতে অফিস থেকে মার্চ, ২০০৯। আমার আইরন দেখার পর আমাকে রেডি করে হাতের ভেইন খুঁজে বেটি। পায়নাই মহিলা ভয় পেয়ে যাই। আর না দেখে ও ডাকে অন্যজনকে। আবারো রিচেক করার পর এইবার ওরা ভীষন ভাবে বিভ্রান্ত। বাম হাতে একবার চেষ্টা করল সুঁই দিয়ে কিন্তু ভেইন পেলোনা রক্তের স্রোত নেই। আবার চেষ্টা করল ডান হাতে আমি উফ! করে উঠি। সরি বলে আবার যখন সুঁই ঢুকালো এইবার মনে করেছিলাম হবে, কিন্তু হলনা...হতাস হলাম রক্ত আসছেনা। এক ফোটা দু'ফোটা। এরপর লোকটা লাস্ট ট্রাই বলে বাম হাতে দিল ভেইন খুঁজে। হাইরে আল্লাহ আমার পরীক্ষা শেষ হল। তবে এইবারো ওরা ভুল জায়গাই ছুরি চালিয়েছে। গাধা কতগুলা। আমাকে সাজেকসন করল প্রচুর পরিমান পান করার জন্য জুস, পানি ইত্যাদি। আমিও নিরাশ হয়ে ফিরে যাই অফিসে। পরেরদিন হাত ফুলে যাই প্রচন্ড ব্যাথা। হাত নারাতে পারিনা। কাজে যাই কিন্তু খুব পেইন। পেইন কিলার খেলাম। কাজ হলনা। ভয় পেয়ে যাই। বাসার সবাই বকা দেয়। আমার কিছু বলার থাকেনা। চুপচাপ সয়ে যাই। আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে আসে।

আজ জুন মাসের ১৭ তারিখ, ভাবী পরিক্ষার হলে আমার হাতে অনেক সময় কি করব বুঝতে পারছিলাম না। কলেজ থেকে বের হতেই দেখলাম বড় করে লেখা ডোনেট ব্লাড। দেখে খুব ইচ্ছে হল হে আমি রক্ত দিব। গেলাম বাসের মদ্ধে ঢুকে পরি। অনেক ছেলে রক্ত দিচ্ছে। আবারো সেই মার্চের মত করে বসেছিলাম, এক লোক এসে ডাকল। ইনফরমেসন নিল। এরপর সিস্টেমে দেখল যে আমার হাতে অনেকবার গুতাগুতি করার পরও ওরা মার্চে ভেইন বের করতে পারেনি। যদি আবার ফিরে আসি যেন কয়েকবার সুঁই ঢুকানোর আগে ভেইন কোথাই আছে, নাকি নাই সেটা যেন দেখে। কথাটা শুনে অবাক। আইরন চেক করার পর বললাম দেখ আমি খুবি আগ্রহি রক্ত দেয়ার জন্য তুমি প্লিস না করিওনা। আমার হাতের ভেইন আছে সেটা তুমি এক্তু ভাল করে দেখ। লোকটা এলে পরে আমাকে রেডি করে...হাতে এক্তা স্পংজ দিল। প্রেস করতে বলে অনেক্ষন, আর তখনি ও একবার দেখতেই বের করে ফেলে। "um here is a good vein" আমার আনন্দের সীমা নেই। সঙ্গে সঙ্গে বলি যে আর দেরি কেন। চেষ্টা কর...দেখতে না দেখতে এক ইউনিট রক্ত চলে গেল বেগে। আমি অবাক হলাম আমার রক্ত দেখে কি যে ঘাঢ়!! এক্তু কালচে ধরনের পাতলা না...

রক্ত দেয়ার সময় লোকটা অনেক হেল্পফুল ছিল। বার বার জিজ্ঞেস করছিল আমি ঠিক আছি কিনা। অর হাত অনেক পাতলা ছিল্ল। একদম বুঝতে পারিনি কখন সে দিল আর নিল। বার বার আমার ইচ্ছে কে প্রাধান্ন দিচ্ছিল। যাই হোক আমার খুব ভালো লাগলো। কিছু একটা করতে পেরেছি। পর পর আমাকে আপেল জুস দিল, মুভি টিকেট আর পিজা। আমি এক্তু সোঙ্কচিত হলাম। জিজ্ঞেস করলে কেন? উত্তর দেই এইগুল দেই ছেলে পেলে যেন আসে কিছু পেতে তাতে কিছু দিল। হাসি পেল...রক্তের বিনিময়ে খাদ্য...

এক্তা স্টিকার পেলাম..."first time donor"

আমি মাকে বলি, কি যে ঘাঢ়!! এক্তু কালচে ধরনের। পাতলা না, মা বলে যে ঘাঢ় রক্ত নাকি ভালোনা!!! আমি শুনে অবাক।

Tuesday, June 16, 2009

Shororitur Borsha Amar Prio Ritu

Borshakal karo jonno anondo to karo jonno koshtokor...Borsha ritu ke niye amar onek sriti, onek golpo, anondo, ebong koshto. Tarporo borshakal ashlei mukhorito hoye jai notun kichur chonder ashai...shei hok na purono shobdho borsha...muche diye jak borsha amader koshter sriti...mukhorito kore tuluk amader charpash....hey borsha ritu notun kore dau amader purono ebong bortomaner anonder ebong koshto makha shomoi gulo...

http://www.traveljournals.net/pictures/l/14/148528-the-end-of-the-rainy-season-in-the-north-wantugu-ghana.jpg
Kritoggota janai chobi gulor jonno

Shobaike Borsha Ritur onek onek shuvecha...ashun amra borshakal ke boron kore ni :) shobai shabdhane thakben ebong dua koren amader desh jeno ebar onek koshto theke mukti pai...borshar pani jeno charpashe choriye na pore...Allah tader sohai hok. (aamin)


http://www.lifearoundme.com/wp-content/uploads/2008/06/a-rainy-day.jpg
Kritoggota janai chobi gulor jonno

jete jete borshakaler kichu gaan upohar dilam...asha kori bhalo lagbe...


Shuvo Jonmodin Mina 01/06/09

ami jokhon eight-e pori jante pari amar jonmodin June 1. keno jeno kotha hochilo ammuder majhe r tokhoni... shei theke ami khubi anondito. er age kokhono iche hoini janar ba orokom poribesh o chilona. hahahaha mojar na? tarpor theke ami calender dag diye rakhtam.

current chole gele candle jole r jokhon fire ashe ritimoto mombati tokhon choto hoye ashto r shei choto ongsho jomatam oi ongshotuku amar khub prio chilo...jomiye mombati banatam othoba bibinno shape er murti othoba phool bibinno ronger.

proti shondhai amra nasta kortam...eita niyomer moddhe pore tau khelar por. nashtar moddhe thake porota, pancake, cha...othoba bela biskit uff osojjo lagto amar khete. jai hok jokhon shei din ashto r ami amar jomano mombati porotar upor diye phoooooo ditam r lol porota kattam...hahaha besh anondo petam nije nije.

americai ashar por proti bochor na boltei jonmodiner anonder bhore jai charpashe...surprise r surprise...

June 1 shokal 12:01 minute: sashuri phone dei jonmodine shuveccha jananor jonno. jiggesh korlo kono plan ache kina. proti bochor onno rokom plan thake. ei bochor matro canada theke firlam. ekhon kono plan nei. ami chaiona. mon kharap plan diye ki hobe. r tokhoni zarin, irin, benu, fahima, bhabi, kibu bhaia, amran bhaia, arfan, liton, shobai doroja khule chitkar kore wish korlo...ami ha kore takiye roilam. kono shobdo ber hochilona. kichukhon por ami bujte parlam amar hate phone ami amar sashurir sathe kotha bolchi. tokhoni ami unake bollam amma ami pore call dichi. ei bole bujhar chesta korlam bashai shobai amake niye hoi hullah korche. kotha bolche. ami tokhono purpuri recover hote parini. chaini kichu kintu peyechi onek tuku.

toronto theke ashlam jonodiner ekdin age. toronto thakte o amar jamai surprise dilo or bondhur bashai. sheta o chilo obak houar moto. tai bolchi je kichu na chaiteo onek kichu peye gelam. protibar jonmodine amar onek anondo hoi ebaro kom holona...shoronio chilo gotobochor er jonmodin...ghontar por ghonta phone chilam lol otocho thakar o kotha chilona...hoye giyechilo...

Shuvo Jonmodin Mina r ekti bochor jukto holo...tau biyer por por

Saturday, June 06, 2009

Dhaka Medical College - A ward boy doing Operation Recmd by Doctor in Bangladesh!!

Ekjon Ward hoye chikitsha chaliye jache niyomito eto bochor dhore karo nojore porlona??? Doctor kibhabe ward boy ke othoba brother ke permission dilo shoto shoto manusher chikitsha korar jonno? amader desher manusher kono man roilona. Goru chagoler moto hoye gelo manush. Poshur cheye nimno. Haire!! hai hutash chara, khobore prokash, chara ki kono kichu kora hoyeche er biruddhe? uff

HOME (English with subtitles)

We are living in exceptional times. Scientists tell us that we have 10 years to change the way we live, avert the depletion of natural resources and the catastrophic evolution of the Earth's climate.

The stakes are high for us and our children. Everyone should take part in the effort, and HOME has been conceived to take a message of mobilization out to every human being.

For this purpose, HOME needs to be free. A patron, the PPR Group, made this possible. EuropaCorp, the distributor, also pledged not to make any profit because Home is a non-profit film.

HOME has been made for you : share it! And act for the planet.

Yann Arthus-Bertrand

HOME official website
http://www.home-2009.com

PPR is proud to support HOME
http://www.ppr.com

HOME is a carbon offset movie
http://www.actioncarbone.org

More information about the Planet
http://www.goodplanet.info

Monday, June 01, 2009

Way Back Home (Bangladesh) (1 of 12)

"In 1947 after a protracted struggle, India achieved freedom from British colonial rule at the cost of dividing the nation in two. A million were killed in the wake of violent communal riots between Hindus and Muslims. Millions more became refugees, amongst whom were the director's parents, who had to leave their ancestral home for an unknown future. After more than fifty years Supriyo Sen follows his parents as they visit their lost homeland in what is now known as Bangladesh. This poignant film is about this journey, individual and collective memories and the historical consciousness that arises from personal recollections. Shot clandestinely and censored by the film certification board of India, Way Back Home is a courageous and militant reminder of defining events for the people of India, Pakistan and Bangladesh."