অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। আমার ছেলে হয়েছে। নবেম্বরের ১৫ তারিখ ২০১৩ সং রাতের ১০ ছেলের নাম রেখেছি ইসাফ কবির। তবে বাংগালির কালচার ধরে রাখার জন্য ওর ডাক নাম দেয়া হয়েছে পলক। ওর দাদার খুব ইচ্ছে ডাক নাম রাখতে হবে। আমারো ভালো লাগল।
Friday, November 15, 2013
Friday, September 27, 2013
নিজ দেহে অন্য এক সত্তার অস্তিত্ব
তোরি জন্য শরীরের ভারে আমি নত / তোরি জন্য গল্প বুনেছি কত কত
তোরি জন্য গান, তোকে ঘিরেই খেলা / তোকেই দিচ্ছি আমার সকাল ছেলে বেলা ।
তোর জন্য অনেক গল্প বুনেছি, যখন তুই আমার কোলে এসে আমার বুকটা জুরে দিবি, আমার গল্পের মোর ঘুরে যাবে অন্য দিকে। এখন অপেক্ষায় আছি সেই দিনের। তোকে এখন কত নামে ডাকি, গান করি, তুই কি শুনতে পাস? ডাক্তার বলছে তুই শুনতে পারিস। আজকার রাতে ঘুমতে পারিনা, আমার এক সাইডে ঘুমানোর অভ্যেস নেই। সোজা বা পেটের উপর হয়ে ঘুমাই। তাই এখন তুই কষ্ট পাবি এটা ভেবেই ঘুম আসেনা। যদি আমি বে-খেয়ালে পেটের উপর শুয়ে পড়ি? আর সারা রাত গল্প বুনি, আজে বাজে স্বপ্ন দেখি, মাঝে মধ্যে এমন কিছু স্বপ্ন দেখি মনে হয় আমি সিনেমার স্ক্রিপ্ট লিখে ফেলতে পারব।
তোকে দেবে আমি আমার টিনের চাল বাড়ি / তোকে দেব দেখ আমার পাহাড় সরি সরি
আজকাল খুব ইচ্ছে করে তোকে নিয়ে দূরে কোন নির্জন জায়গাই বসে থাকি যেখানে পানির আওয়াজ আর পাখির শব্দ শুনতে পাব। পাহড়ের পাসে হলে আর কথা নেই। আর ইচ্ছে করছে একটা নৌকা ভাড়া করে অনেক্ষন পানির উপর ভেসে ভেসে আকাশ দেখি। এখন প্রকৃতীর রঙ মাখানোর সময় এসেছে, পৃথিবী থেকে বিদাই নেয়ার আগে আমাদের মনের মাঝে কিছু আনন্দ দিয়ে যাই, আমার ইচ্ছে করছে তোকে নিয়ে প্রতিটা রঙ দেখে আসি, ছুঁয়ে আসি। যাবি তুই আমার সাথে? দেখতে চাসকি আমার চোখ দিয়ে?
টক নুন টক তেতুল আচার আছে রাখা / তোরি জন্য আমার বয়ামে তেলে মাখা
তোকেই দিচ্ছি জল ছপছপ ভেজা জুতো / স্কুলে না যাবার আমার পুরোনো সেই ছুতো।
আমার গল্প বইয়ের মলাট পাতা খুলে / তোরি জন্য শব্দ বন্ধ রাখি তুলে।
খুব ভুল ধারনা ছিল আমার, যে তুই আমার ভেতর আছিস বলেই আমি টক খাব প্রচুর পরিমানের। তাই দেশ এবং ফ্লোরিডা থেকে অনেক তরিঘরি করে কত রকমের টক নিয়ে আসি। কিন্তু জানিস আমার একদম ইচ্ছে করেনা খেতে। অতছ, আমি কি ভালোবাসি নুন আরে টক। এখন খুব খেতে ইচ্ছে করে মিষ্টি। না মনে হচ্ছে তুই খুব মিষ্টি পচ্ছন্দ করবি। তাই হয়ত আমার টক খেতে ইচ্ছে করেনা।
গল্পের বই পড়ে তোর জন্য নাম ঠিক করি। কিন্তু তোর বাবার কাছে সব নাম কঠিন মনে হচ্ছে। বলছে তুই এখানে বড় হবি, এমন নাম যেন আমরা না রাখি যাতে মানুষের কষ্ট হয় উচ্চারণ করতে। আচ্চা ব্বলত, আমি কি কিছু সুন্দর শব্দের নাম তোকে দিতে পারিনা? আমার কি ইচ্চে করেনা বাংলা শব্দের নাম রাখতে। আমি তোকে সব কিছু দিয়ে ডাকব।। সব!!!
তোকে ভাগ দিই আমার বড় হবার ব্যাথা / তোকে বলে দেব আমার গোপন যত কথা
এই সব আমি তোকেই দেব তোকে দেব / তোর ছেলে বেলা তোর কাছ থেকে চেয়ে নেব
গানটার মর্ম মনে হয় এখন আরো বেশি বুঝতে পারি। গানের প্রতিটা শব্দ নিজের কথা বলে দেই। কিভাবে কেমন করে একটা ছোট্ট তুই আছিস, নড়ানড়ি করিস, আবার যখন করিসনা নড়ানড়ি খুব ঘাবড়ে পড়ি। তখন থান্ডা কিছু খেয়ে অনেক হাঁটি। এইসব তোকে নিয়ে করা। তোর জন্য কত অপেক্ষা কত আসা, আমাদের স্বপ্ন জুড়ে তুই।
এই মূহুর্তে তুই তোর পিটটা দিয়ে কেমন ঠেসে ঠেসে খেলা করছিস, বুঝিয়ে দিচ্চিস যে মা আমি আছি, তোমারি এক সত্তা আমি। আমি অদ্ভুত ভাবে আনন্দে মেতে উঠি। আবার মাঝে মদ্ধ্যে তোর ছোট্ট গুটি পা দিয়ে ডান দিকটাই ঠেসে ধরিস। তখন কেমন যেন নিঃশ্বাষ বন্ধ হয়ে আসে, আবার তুই ছেড়ে দিয়ে আমাকে শান্তি দিস। কি খেলা করিসরে তুই?
অপেক্ষার প্রহর গুনছি...
Saturday, July 20, 2013
পাঁচ সপ্তাহ বাকি
এই শোন, তোকে আমি আর মাত্র পাঁচ সপ্তাহ পর দেখতে পাব। ভাবা যাই? কেমন করে যেন দিনগুলো পার হয়ে গেল। এইত সেইদিন, ফ্লোরিডার এক ক্লিনিকে জানতে পারলাম তোর কথা। আমি আমরা তোর বাবা বিঃশ্বাস করতে পারছিলাম না। তোর অস্তিত্তের কথা জনাতে পারলাম তাও কিনা আমার কাশি হয়েছিল বলে। আমি অসুস্থ না হলে তোর কথা জানতেই পারতাম না। আসলে এন্টিবায়োটিক খেতে বলছিল, যেহেতু তোর জন্য এতদিন প্লেন করছিলাম, তাই তোর বাবা ডাক্তার কে বলতে বলেছিল, যেন আগে আমাকে চেক করে। তারপর?
Friday, July 20, 2012
পৌষ-ফাগুনের পালা
কান্নাহাসির-দোল-দোলানো পৌষ-ফাগুনের পালা,
তারি মধ্যে চিরজীবন বইব গানের ডালা---
তারি মধ্যে চিরজীবন বইব গানের ডালা---
যেমনি আমাদের রবীন্দ্রসংগীত তেমনি এই নাটক। গজেন্দ্রকুমার মিত্রের জনপ্রিয় ত্রয়ী উপন্যাস ‘কলকাতার কাছেই’, ‘উপকণ্ঠে’ ও
‘পৌষ ফাগুনের পালা’ অবলম্বনে নির্মিত ধারাবাহিক নাটক ‘পৌষ ফাগুনের পালা। আফসানা মিমি ও রাকেশ বসুর পরিচালনায় এই ধারাবাহিক নাটকে নাট্যরূপ দিয়েছেন তানভীর হোসেন প্রবাল। প্রতিটা শিল্পি যেন তাদের সত্তা দিয়ে অভিনয় করেছেন, কিছু নাম না বললে হয়না না, ফেরদৌসি মজুমদার, হুমায়ূন ফরীদি (নরেন চ্যাটার্জী), রাইসুল ইসলাম আসাদ, কেয়া চৌধুরী, আফরোজা বানু (সামা), মাসুদ আলী খান, হাসান ইমাম লায়লা হাসান, শর্মিলী আহমেদ, জ্যোৎস্না বিশ্বাস, মায়া ঘোষ, সোলায়মান খোকা, ডলি জহুর, জাহিদ হাসান, শহীদুজ্জামান সেলিম, আফসানা মিমি, বিজরী বরকতউল্লাহ, আজাদ আবুল কালাম, তুষার খান ত্রপা মজুমদার, সাদিয়া ইসলাম ম্ শামস্ সুমন, ইন্তেখাব দিনার (হেম), বন্যা মির্জা (রানী্ মেহবুবা পারভী্ সাজু খাদেম (সুকান্ত), কাজী তৌফিকুল ইসলাম ইম্ সোহানা সাবা (মেজ বউ), সানজিদা প্রীতি (ইন্দিরা - ইন্দু্ দিলীপ চক্রবর্তী, টয়া প্রমুখ।
এত মন দিয়ে সেই মেয়েবেলায় নাটক দেখেছিলাম, এত বছর পর এত ভালো নাটক দেখে মনটায় ভাল হয়ে গেল। আমি আমার আশেপাশের সবাইকে বলি এই নাটক না দেখলে মিস।
এত মন দিয়ে সেই মেয়েবেলায় নাটক দেখেছিলাম, এত বছর পর এত ভালো নাটক দেখে মনটায় ভাল হয়ে গেল। আমি আমার আশেপাশের সবাইকে বলি এই নাটক না দেখলে মিস।
“কৃষ্ণচূড়া প্রোডাকশনস্ লিমিটেড” এর ধারাবাহিক নাটক “পৌষ ফাগুনের পালা” গত
১৫ জুন’২০১০ থেকে প্রচার শুরু হয় যা এটিএন বাংলায় প্রতি মঙ্গল এবং বুধবার
রাত ৯টা ২০মিনিটে প্রচারিত হয়ে আসছে।
জীবন, নতুন গল্প। কখনও দুঃখ-বেদনা, কখনও বা হাসি-আনন্দ
২২৬তম পর্বে শেষ হচ্ছে কৃষ্ণচূড়া নির্মিত বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘পৌষ ফাগুনের পালা’।
এই নাটকের একজন মারা গেছেন উনার একটাই নাটক আমার দেখা সেই চরিত্রের জন্য উনি আমাদের কাছে জীবিত থাকবে। মনে হয় যেন ভাল কাজ এমন একটা যথেষ্ট, যেখানে আছেন ভাল থাকেন দিলীপ চক্রবর্তী।

Tuesday, May 01, 2012
Ganer Tori - Sonali Ray - গানের তরী - সোনালী রায়

- http://www.cdbaby.com/cd/sonaliray
- http://www.amazon.com/Ganer-Tori/dp/B006YJLO06
Some of her beautiful music are in YouTube:
Sunday, March 25, 2012
বসন্তের ফল বরই
আমার অতী পচ্ছন্দের বসন্তের ফল বরই এসেছে আমার দুয়ারে। হাহাহাহা, আমি কি যে খুশী। ফ্লোরিডায় ফোন দিলে মা বলে বরই খাচ্ছি। আহা আমি শুধু ছবি দেখি। দু' দেশের ফল আদান প্রদান করার নিয়ম নেই। কঠিন ভাবে নিষেদ। আমি একবার আমার বান্ধবী কে ফ্লোরিডা থেকে পাঠাতে যেয়ে অনেক ভেজালে পড়েছিলাম, শেষে পেয়েছিল অনেকদিন পর, কিন্তু পাকা। আম্মু এইবার একবার সুযোগ নিল রাতারাতি পাঠানোর। গেলে গেল, না হলে ফেলে দিবে কি আর করা এই অনুমানে দিয়ে দিল। তারপর ও আম্মু মন কে বুঝ দিবে যে মেয়ের জন্য একবার চেষ্টা করেছি।
আমাকে গতকাল ফোন দিয়ে বলে যে পারলনা পাঠাতে মনে যেন কষ্ট না নি। আমিও আম্মাকে বুঝ দিলাম যে না মা আমি মোটেও মন খারাপ করিনি।
আজ দুপুরে ধুম ধুম দরজাই ধাক্কা। আমি ভয় পেলাম, আর সংকোচ, এমন ভাবে কেউ এখন পর্যন্ত দরজায় ধাক্কা দেইনি। যাই হোক, দরজার ফুটো দিয়ে দেখতে পাই একজন ফেডেক্স এর কর্মি। বলে আমি প্যাকেটি চাই কিনা? দরজা না খুলে জিজ্ঞেস করি কোথা থেকে এসেছে? উত্তর শুনে অবাক হলাম। তারপর সাইন করে প্যাকেট নিয়ে খুলতে খুলতে মনে হল মা আমার জন্য বরই পাঠিয়েছে এবং আমাকে চমকিয়ে দেয়ার জন্য বলেনি । প্যাকেট খুলে চিৎকার দিয়ে উঠলাম বরই!!!। অনেক বরই পাঠিয়েছে। দুটো গাছে দু' রকম স্বাদের বরই। খুলেই একটি ধুয়ে মুখে দিলাম আহ! অমৃত! আর মা'কে ফোন দিয়ে সেই কি আনন্দের চিৎকার আমার। মা'রে তুমি সত্যি অনন্য, তোমার দ্বারা সব কিছু সম্ভব।
এখন বরই খাচ্ছি তেতুলের চাটনি দিয়ে। আম্মু শিখেয়েছিল মজার ঝাল ঝাল চাটনি আর বরই। কে কে খাবে হাত তুলো।
আমাকে গতকাল ফোন দিয়ে বলে যে পারলনা পাঠাতে মনে যেন কষ্ট না নি। আমিও আম্মাকে বুঝ দিলাম যে না মা আমি মোটেও মন খারাপ করিনি।
আজ দুপুরে ধুম ধুম দরজাই ধাক্কা। আমি ভয় পেলাম, আর সংকোচ, এমন ভাবে কেউ এখন পর্যন্ত দরজায় ধাক্কা দেইনি। যাই হোক, দরজার ফুটো দিয়ে দেখতে পাই একজন ফেডেক্স এর কর্মি। বলে আমি প্যাকেটি চাই কিনা? দরজা না খুলে জিজ্ঞেস করি কোথা থেকে এসেছে? উত্তর শুনে অবাক হলাম। তারপর সাইন করে প্যাকেট নিয়ে খুলতে খুলতে মনে হল মা আমার জন্য বরই পাঠিয়েছে এবং আমাকে চমকিয়ে দেয়ার জন্য বলেনি । প্যাকেট খুলে চিৎকার দিয়ে উঠলাম বরই!!!। অনেক বরই পাঠিয়েছে। দুটো গাছে দু' রকম স্বাদের বরই। খুলেই একটি ধুয়ে মুখে দিলাম আহ! অমৃত! আর মা'কে ফোন দিয়ে সেই কি আনন্দের চিৎকার আমার। মা'রে তুমি সত্যি অনন্য, তোমার দ্বারা সব কিছু সম্ভব।
এখন বরই খাচ্ছি তেতুলের চাটনি দিয়ে। আম্মু শিখেয়েছিল মজার ঝাল ঝাল চাটনি আর বরই। কে কে খাবে হাত তুলো।
Thursday, March 22, 2012
অভিনন্দন বাংলাদেশ টাইগার
প্রথমে আমি দাঁড়িয়ে আমাদের টাইগারদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আজ যদি দেশে থাকতাম তাহলে অবশ্যয় সেলুট এবং মিছিল দিয়ে অভিনন্দন জানাতাম। ফুলের মালা নিয়ে টাইগারদের পড়িয়ে দিতাম। দুর্দান্ত এসিয়া কাপ খেলেছে টাইগার। কেউ কল্পনা করেনি এসিয়া কাপ খেলবে বাংলাদেশ টাইগার। টাইগার ইতিহাস রটিয়েছে। এইত শুরু। টার্গেট বিশ্বকাপ।
দেশে বিদেশে ১৬ কোটি বাংলাদেশী আজ একত্র হয়েছিল শুধুমাত্র একটি আশা নিয়ে। আজকে সেই ১৬ কোটি প্রতিতি মানুষের চোখে পানি, এবং সবার মুখে একি কথা, এত কাছাকাছি স্কোর করে টাইগার হেরে জাইনি শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত লড়াই করেছে। এমন টিম স্প্রিট থাকলে অবশ্যয় বিশ্বকাপ আমাদের হবে। সবে তো শুরু। আমরা তোমাদের ভালবাশি। আজ তোমরা দেশে এবং বিদেশে সবাইকে দেশের প্রতি ভালোবাশার টান জাগিয়ে দিলে। শাবাশ টাইগার!!!
দেশে বিদেশে ১৬ কোটি বাংলাদেশী আজ একত্র হয়েছিল শুধুমাত্র একটি আশা নিয়ে। আজকে সেই ১৬ কোটি প্রতিতি মানুষের চোখে পানি, এবং সবার মুখে একি কথা, এত কাছাকাছি স্কোর করে টাইগার হেরে জাইনি শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত লড়াই করেছে। এমন টিম স্প্রিট থাকলে অবশ্যয় বিশ্বকাপ আমাদের হবে। সবে তো শুরু। আমরা তোমাদের ভালবাশি। আজ তোমরা দেশে এবং বিদেশে সবাইকে দেশের প্রতি ভালোবাশার টান জাগিয়ে দিলে। শাবাশ টাইগার!!!
আমরা টাইগারদের চোখে অশ্রু চাইনা। আমরা করব জয় একদিন। সেইদিন অবশ্যয় আসবে।
তোমাদের জন্য শুভ কামনা। তোমাদের পাশে সব সময় আছি এবং থাকব।
Monday, February 13, 2012
আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে
আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে

Photo Credit: Tabshir Bhaia
Edit: Mina
আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে
তব অবগুন্ঠিত কুন্ঠিত জীবনে
কোরো না বিড়ম্বিত তারে
আজি খুলিয়ো হৃদয়দল খুলিয়ো,
আজি ভুলিয়ো আপন পর ভুলিয়ো,
এই সঙ্গীতমুখরিত গগনে
তব গন্ধ তরঙ্গিয়া তুলিয়ো
এই বাহির-ভুবনে দিশা হারায়ে
দিয়ো ছড়ায়ে মাধুরী ভারে ভারে
একি নিবিড় বেদনা বনমাঝে
আজি পল্লবে পল্লবে বাজে-
দূরে গগনে কাহার পথ চাহিয়া
আজি ব্যাকুল বসুন্ধরা সাজে
মোর পরানে দখিনবায়ু লাগিছে,
কারে দ্বারে দ্বারে কর হানি মাগিছে
এই সৌরভবিহ্বল রজনী
কার চরণে ধরণীতলে জাগিছে
ওহে সুন্দর, বল্লভ, কান্ত,
তব গম্ভীর আহ্বান কারে
===========================
বসন্তের রঙ সবার মাঝে ছড়িয়ে যাক
===========================
বসন্তের রঙ সবার মাঝে ছড়িয়ে যাক
Wednesday, October 19, 2011
কেমন আছেন সবাই?
ছবি:নেট থেকে...
সব বন্ধুদের নীল দিগন্ত শরৎ এর ধব ধবে সাদা কাশবনের শুভেচ্ছা...
অনেকদিন পর ব্লগে পোস্ট করতে এলাম। কেমন আছেন সবাই? খুবি দুঃখিত আমি অনেকের কমেন্টের উত্তর দিতে পারিনি। অনেক দূরে ছিলাম সব কিছু থেকে। এখন থেকে চেষ্টা করব নিয়মিত ব্লগিন করার। খুব মিস করেছি আপনাদের এবং আমার এই সুন্দর ব্লগটিকে। হাত নিসপিস করত লেখার জন্য। নিজের ডায়রিতে লিখেছি ঠিকি, কিন্তু কখন সময় করে ব্লগে পোস্ট করা হয়নি অলসতার কারনে।
আপনারা সবাই ভালো আছেন ?
Subscribe to:
Posts (Atom)