Saturday, February 27, 2010

Mann Ke Manjeere- Winner of the Screen Awards

Mann ke Manjeeré- winner of the Screen Awards 2001 in India and nominated for MTV's 'Best Indipop Music Video', reached 26 million households via six satellite music television channels, effectively mainstreaming discussions about domestic violence issues throughout South Asia and reaching as far as Tajikistan, Indonesia and the United States.

Wednesday, February 24, 2010

USA perform a Bollywood-inspired Ice Dance

Meryl Davis and Charlie White of the USA perform a Bollywood-inspired Ice Dance at the Winter Games.

Now, this is amazing!!! Really Like it a lot :)

Sunday, February 21, 2010

একুশে এবং বিকৃত উচ্চারণ

একুশে
আমার ভাইয়ের/বোনের রক্তে রাঙানো,
একুশে ফেব্রুয়ারী...আমি কি ভুলিতে পারি?

বীর, বীরাঙ্গনা এবং ভাষাশহীদদের প্রতি আমার আন্তরিক ভালোবাসা এবং গভীর শ্রদ্ধা জানাই সব সময়। এবার রাজাকার মুক্ত করতে হবে দেশকে। রাজাকারদের বের করতে হবে, শ্বাস্তি এদের পেতেই হবে।

এই দিনে ফুলে ফুলে ভরে যাই শহীদমিনার। কোন দল আগে যাবে এবং কত বেশী দামী ফুল দিবে বড় বড় অক্ষরে লেখা থাকবে সেই তন্ত্র চলতে থাকে। কেউ কি এই দিনে শহীদদের বাড়িতে যাই? শহীদদের পরিবার কেমন আছে কি পরিস্থিতে আছে তার কোন খবর নেই? নাকি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে কাজ শেষ?

শুধুমাত্র এই দিনেই পরিস্কার নিঃস্বাশ নিতে পারে শহীদমিনার। একুশে চলে যাবে আবার শহীদ মিনার পরিণিত হবে ময়লার ডিপুতে। ছিঃ ছিঃ! সংসদ ভবন, শেখ মুজিবের ঘর, জিয়াউদ্দান, স্মৃতিসৌধ প্রমুখ যেমন সুন্দর এবং পরিচ্ছন্ন থাকে সব সময়, শহীদমিনার বছরে একবার থাকে। ২০০৬ সালে, জুন মাসে,
শহীদমিনারের নিছে মল জমে ছিল, আর ময়লা? চারপাশেই।

এইবার ভাষার বিকৃত উচ্চারণ নিয়ে কিছু কথা। যে ভাষার জন্য প্রান দিল সেই ভাষাকে যখন বিকৃত ভাবে উচ্চারণ করতে শুনি তখন মেজাজ খারাপ হয়, ধরে চর লাগাতে ইচ্ছে করে। আজকাল বিকৃত বাংলা উচ্চারণ করে কথা বলা স্টাইলে পরিনিত হয়েছে। রেডিও, গান, নাটকে সচারচর শোনা যাই। আর অনুসরণ করে যাচ্ছে নুতন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা। পরিচালকরা বা কেমন? আমরা মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি, কিন্তু উনাদের মদ্ধ্যে অনেকেই দেখেছে, শুনেছে এবং লিখেছে। উনারা কি দেখছেন না আমাদের প্রজন্মের ক্ষতি হচ্ছে? বড় বড় বই লিখে যাচ্ছে, ভাষা কে প্রাধান্য দাও, ভাষা শেখাও, এই প্রজন্মের এবং আগামী প্রজন্মদেরকে জানাও। এবং উনাদের স্ক্রিপ্টে নাটক পরিচালনা হচ্ছে। বলি পরিচালকরা নাটক শুরু করার আগে কি এক্তু বুঝেনা কি করতে যাচ্ছে? আমাদের দেশের শ্রদ্ধেয় লেখক আনিসুল হক, জাফর ইকবাল, হুমায়ুন আহমেদ এবং প্রমুখ, ইনাদের এখন থেকে প্রতি পরিচালকদের বলা উচিত, উনাদের স্ক্রিপ্টকে যেন বিকৃত ভাবে পরিচালনা না করে। কেউ না কেউ এই পদক্ষেপ নিতে হবে। বই পড়ে যতটা আনন্দ পাই, নাটক দেখে, গান শুনে মেজাজ খারাপ হয়। পরিচালক ফারুখীর নাটক আমার অনেক পচ্ছন্দ কিন্তু আজকাল বিকৃত বাংলা উচ্চারণ আর ডায়ালগ শুরু করে বলতে না বলতেই মিউজিকে চলে যাই। ঊনি যত পপুলার হচ্ছে বাকিরা উনাকে অনুসরণ করছে। আর যদি কেউ উদাহারণ চাই তাহলে ও দেয়া যাবে অনেক।

আমাদের মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রীকে বলতে চাই, অনুগ্রহ করে গানের কোয়ালিটিকে গুরত্ব দিন। গানের কথা এবং গান শুনে আপনারা সুযোগ দিন। আজকাল গান শোনার আগে ভয় লাগে। গিতীকারদের বলছি এতই যখন ইংরজী স্টাইল পচ্ছন্দ তাহলে একেবারে ইংরেজীতে গাইলে ভাল। দু’হাত জোর করে বলছি, ভাষার অত্যাচার বন্ধ করুন।

Sunday, February 14, 2010

বসন্ত ছুঁয়েছে আমাকে...

http://forum.projanmo.com/uploads/2008/02/858_marigold.jpg

খুবি দঃখিত, অনেক সময় নিয়ে লিখতে বসেছিলাম। কিন্তু আমার সময় কেড়ে নিল...

সে যাক, আমার বন্ধুগন, দাদারা, দিদিমনিরা, এবং আমার ব্লগ যারা পড়েন সবাইকে বসন্তের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছার সাথে রইল প্রানঢালা ভালোবাসা। আমার সাথে থাকার জন্য এবং আমার মনের ঘেনর ঘেনর পড়ার জন্য।

আমি একটু বেস্ত হয়ে পড়েছি। কেন? আমার চাকরী হয়েছে। কানাডায় প্রথম চাকরী। খুব খুব খুব খুশী। এত তাড়াতাড়ি পেয়ে যাব কল্পনা করিনি। আমার জন্য দোয়া কর/করেন সবাই।

Thursday, February 11, 2010

বরই এসেছে বরই

আমার অতী পচ্ছন্দের বসন্তের ফল বরই এসেছে আমার দুয়ারে। হাহাহাহা, আমি কি যে খুশী। ফ্লোরিডায় ফোন দিলে মা বলে বরই খাচ্ছি। আহা আমি শুধু ছবি দেখি। দু' দেশের ফল আদান প্রদান করার নিয়ম নেই। কঠিন ভাবে নিষেদ। আমি একবার আমার বান্ধবী কে ফ্লোরিডা থেকে পাঠাতে যেয়ে অনেক ভেজালে পড়েছিলাম, শেষে পেয়েছিল অনেকদিন পর, কিন্তু পাকা। আম্মু এইবার একবার সুযোগ নিল রাতারাতি পাঠানোর। গেলে গেল, না হলে ফেলে দিবে কি আর করা এই অনুমানে দিয়ে দিল। তারপর ও আম্মু মন কে বুঝ দিবে যে মেয়ের জন্য একবার চেষ্টা করেছি।

আমাকে গতকাল ফোন দিয়ে বলে যে পারলনা পাঠাতে মনে যেন কষ্ট না নি। আমিও আম্মাকে বুঝ দিলাম যে না মা আমি মোটেও মন খারাপ করিনি। আজ দুপুরে ধুম ধুম দরজাই ধাক্কা। আমি ভয় পেলাম, আর সংকোচ, এমন ভাবে কেউ এখন পর্যন্ত দরজায় ধাক্কা দেইনি। যাই হোক, দরজার ফুটো দিয়ে দেখতে পাই একজন ফেডেক্স এর কর্মি। বলে আমি প্যাকেটি চাই কিনা? দরজা না খুলে জিজ্ঞেস করি কোথা থেকে এসেছে? উত্তর শুনে অবাক হলাম। তারপর সাইন করে প্যাকেট নিয়ে খুলতে খুলতে মনে হল মা আমার জন্য বরই পাঠিয়েছে এবং আমাকে চমকিয়ে দেয়ার জন্য বলেনি । প্যাকেট খুলে চিৎকার দিয়ে উঠলাম বরই!!!। অনেক বরই পাঠিয়েছে। দুটো গাছে দু' রকম স্বাদের বরই। খুলেই একটি ধুয়ে মুখে দিলাম আহ! অমৃত! আর মা'কে ফোন দিয়ে সেই কি আনন্দের চিৎকার আমার। মা'রে তুমি সত্যি অনন্য, তোমার দ্বারা সব কিছু সম্ভব।


বর�
বর�
বর�
বর�


এখন বরই খাচ্ছি তেতুলের চাটনি দিয়ে। আম্মু শিখেয়েছিল মজার ঝাল ঝাল চাটনি আর বরই। কে কে খাবে হাত তুলো।